nakedzero
July 11, 2011, 01:15 PM
[বাংলা]বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) কর্মরত স্থানীয় কোচরা বৈষম্যের যন্ত্রণায় দহন হচ্ছেন যেদিন থেকে চাকরি নিয়েছেন। বিদেশি কোচদের সঙ্গে বেতন বৈষম্য। বাড়তি সুযোগ সুবিধা নেই। উৎসব পার্বনে বিসিবির অন্য কর্মকর্তা কর্মচারিদের বোনাস দেওয়া হলেও কোচদের বেলায় ঠনঠনা। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের খেসারত গুণছেন স্থানীয় কোচরা।
স্থানীয় কোচদের দুঃখের দিন বোধহয় শেষ হতে চলেছে। প্রস্তাবিত বেতন কাঠামো বোর্ড পরিচালকরা অনুমোদন দিলে বিসিবিতে কাজ করেও সম্মানজনক বেতন পাবেন দেশের কোচরা।
নতুন বেতন কাঠামো করা হচ্ছে তিনটি ক্যাটাগরিতে। জাতীয় পর্যায়ের কোচ, আঞ্চলিক এবং জেলা পর্যায়ের কোচ। অনূর্ধ্ব-১৯, ‘এ’ দল, একাডেমিসহ জাতীয় দল এবং বয়সভিত্তিক দল নিয়ে যারা কাজ করবেন তাদের নূন্যতম বেতন ৭০ থেকে ৮০ হাজারের মধ্যে। বিভাগীয় পর্যায়ে বিসিবির নিয়োগকৃত কোচদের বেতন ধরা হবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার এবং জেলা পর্যায়ের কোচদের সবচেয়ে কম বেতন হবে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। কোচদের এখনই খুশি হওয়ার কিছু নেই। প্রস্তাবিত বেতন নির্বাহী কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হলেই যে অনুমোদন পাবে, তার নিশ্চয়তা কোথায়। পরিচালকদের আত্মীস্বজনের মধ্যে যদি কেউ বিসিবিতে কোচের চাকরি করেন, তবে আলোচনা জোরালো হতে পারে। তা না হলে অনেক কাটাছেড়ার পর যা দাঁড়াবে তাতে দীর্ঘশ্বাস আরো ভারি হয়ে যেতে পারে।
যদিও বিসিবির প্রধান নির্বাহী মঞ্জুর আহমেদ স্বপ্ন দেখছেন দেশের কোচদের জন্য সুযোগ সুবিধা বাড়াতে সক্ষম হবেন। প্রস্তাবিত বাজেটে খুব বেশি কাটাছেড়া করা হবে না বলে মনে করেন তিনি,“সব কোচ বিদেশ থেকে আনা সম্ভব নয়। আমাদের কোচদেরকে গড়ে তুলতে হবে। বেতন ভালো পেলে স্থানীয়রা তৈরি হওয়ার পর বিদেশে চলে যাবে না। প্রস্তাবিত বেতন কাঠামো বোর্ড মিটিংয়ে তুলে ধরা হবে। আশা করি খুব বেশি কাটছাট হবে না।”
বিসিবি সিইও জানান, জাতীয় পর্যায়ের কোচ হতে লেভেল থ্রি কোচেস কোর্স করা থাকতে হবে। আঞ্চলিক পর্যায়ের জন্য লেভেল থ্রি অথবা লেভেল টু। জেলা পর্যায়ের জন্য লেভেল টু অথবা লেভেল ওয়ান কোচেস কোচ করা হতে হবে।[/বাংলা]
SOURCE (http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=833cc7b10966fa0202801496bffcc b37&nttl=2011071108000248713&toppos=2)
স্থানীয় কোচদের দুঃখের দিন বোধহয় শেষ হতে চলেছে। প্রস্তাবিত বেতন কাঠামো বোর্ড পরিচালকরা অনুমোদন দিলে বিসিবিতে কাজ করেও সম্মানজনক বেতন পাবেন দেশের কোচরা।
নতুন বেতন কাঠামো করা হচ্ছে তিনটি ক্যাটাগরিতে। জাতীয় পর্যায়ের কোচ, আঞ্চলিক এবং জেলা পর্যায়ের কোচ। অনূর্ধ্ব-১৯, ‘এ’ দল, একাডেমিসহ জাতীয় দল এবং বয়সভিত্তিক দল নিয়ে যারা কাজ করবেন তাদের নূন্যতম বেতন ৭০ থেকে ৮০ হাজারের মধ্যে। বিভাগীয় পর্যায়ে বিসিবির নিয়োগকৃত কোচদের বেতন ধরা হবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার এবং জেলা পর্যায়ের কোচদের সবচেয়ে কম বেতন হবে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। কোচদের এখনই খুশি হওয়ার কিছু নেই। প্রস্তাবিত বেতন নির্বাহী কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হলেই যে অনুমোদন পাবে, তার নিশ্চয়তা কোথায়। পরিচালকদের আত্মীস্বজনের মধ্যে যদি কেউ বিসিবিতে কোচের চাকরি করেন, তবে আলোচনা জোরালো হতে পারে। তা না হলে অনেক কাটাছেড়ার পর যা দাঁড়াবে তাতে দীর্ঘশ্বাস আরো ভারি হয়ে যেতে পারে।
যদিও বিসিবির প্রধান নির্বাহী মঞ্জুর আহমেদ স্বপ্ন দেখছেন দেশের কোচদের জন্য সুযোগ সুবিধা বাড়াতে সক্ষম হবেন। প্রস্তাবিত বাজেটে খুব বেশি কাটাছেড়া করা হবে না বলে মনে করেন তিনি,“সব কোচ বিদেশ থেকে আনা সম্ভব নয়। আমাদের কোচদেরকে গড়ে তুলতে হবে। বেতন ভালো পেলে স্থানীয়রা তৈরি হওয়ার পর বিদেশে চলে যাবে না। প্রস্তাবিত বেতন কাঠামো বোর্ড মিটিংয়ে তুলে ধরা হবে। আশা করি খুব বেশি কাটছাট হবে না।”
বিসিবি সিইও জানান, জাতীয় পর্যায়ের কোচ হতে লেভেল থ্রি কোচেস কোর্স করা থাকতে হবে। আঞ্চলিক পর্যায়ের জন্য লেভেল থ্রি অথবা লেভেল টু। জেলা পর্যায়ের জন্য লেভেল টু অথবা লেভেল ওয়ান কোচেস কোচ করা হতে হবে।[/বাংলা]
SOURCE (http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=833cc7b10966fa0202801496bffcc b37&nttl=2011071108000248713&toppos=2)