|
Forget Cricket Talk about anything [within Board Rules, of course :) ] |
September 17, 2011, 09:42 PM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: October 18, 2008
Location: Global City of Australia
Favorite Player: Shakib, Mashrafe
Posts: 13,524
|
|
২ কোটি ডলার হাতিয়ে নিয়ে কানাডা ছেড়েছেন এক বাংলাদেশি !
Surprised not to see this news on BC. What a shameful act by this ********.
---------------------------------------------------------------------------------------------------------
Bangladeshi cheats $20 million in Toronto
| | | Fri, Sep 16th, 2011 2:33 am BdST |
| | Toronto, Sept 16 (bdnews24.com)—
Manzoor Moorshed Khan, president of Channel Property Management and a Bangladeshi is alleged to have scammed more than 1,000 condominium owners across Toronto in a property fraud that could run beyond $20 million.
He fled to Bangladesh a few weeks back.
His method was to borrow money from the banks against the condo owners name without their knowledge, according to documents obtained by Canada's leading newspaper the Toronto Star which ran the news on Thursday as its main banner headline.
Industry experts said they have never seen anything like this before.
"This is totally unprecedented," said Dean McCabe, president of the Association of Condominium Managers of Ontario. "Everyone (in CZ) is in a tizzy."
"The Star has learned that at least four condominium corporations managed by Khan's company were victims in the alleged fraud. Of these, one has filed a lawsuit for $3.1 million against Khan, his company and several financial firms. "
The lawsuit alleges that Khan registered a fake bylaw without the board's knowledge that authorised him to borrow more than $3 million against the property, His corporate client are planning more suits.
According to allegations filed in court, Khan arranged a loan in the condo's name and had two of his employees pose as board directors to obtain the loan. Without the board's knowledge, he opened a bank account in the condo's name and $3.1 million was deposited into the account in January.
Mohammad Irfan Naeem, 38, is one of two Channel employees named in the lawsuit says his signatures were forged on loan documents. "My life is a mess now."
Naeem joined Channel about four years ago and life was fine. But in mid-August his supervisor Michaela Jurkovic called to say that lawyers had faxed her documents showing a loan of more than $3 million against the property. "Our names — hers and mine — were also there. I was speechless."
A"RAGS-TO-RICHES STORY."
Manzoor Moorshed Khan was working as a superintendent at an apartment rental building in Toronto when he decided to create his own property management firm in 2003.
During an interview with the Star in August, Khan boasted that he managed more than 40 condos — positioning himself as a mid-level company. His employees, though, say the actual number was less than 15 at any one time.
So who is Khan?
He has been described as a man who was good to his employees and had far flung business interests including in the Middle East. He loved expensive cars. "He changed cars like shoes… there was a new one every few months," said a former employee.
At his two-storey home in Brampton a Mercedes, Lexus, Audi, BMW were found on the property. Four video cameras monitor the premises but nobody answered the doorbell when reporters from the Toronto Star visited.
Khan's 25-year-old daughter Sharmin Sadia is now managing the show. She refused to be interviewed. The staff has been told to go and the company has been told to vacate the premises for not paying rent.
Source
|
September 17, 2011, 09:44 PM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: October 18, 2008
Location: Global City of Australia
Favorite Player: Shakib, Mashrafe
Posts: 13,524
|
|
২ কোটি ডলার হাতিয়ে নিয়ে কানাডা ছেড়েছেন এক বাংলাদেশি!
মাহমুদ মেনন, আউটপুট এডিটর
বাংলানিউজটোয়েন্ট ফোর.কম
ঢাকা: কানাডার টরোন্টোর ১ হাজারের বেশি অ্যাপার্টমেন্ট মালিক এখন মনে করছেন তারা বড় ধরনের প্রতারণার শিকার হয়েছেন। অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয়ের নামে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খুইয়েছেন তারা।আইনজীবীরা হিসেব কষে দেখেছেন এর পরিমান হবে ২ কোটি ডলার। আর সেই পুরো অর্থই হাতিয়ে নিয়ে কানাডা ছেড়েছেন এক বাংলাদেশি।নাম তার মনজুর মোর্শেদ খান। চ্যানেল প্রপার্টি ম্যানেজমেন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসেবে ৫টি বড় ভবনের এক হাজার অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রির নামে তিনি ওই বিশাল অংকের অর্থ তুলে নিয়েছেন।
মনজুর মোর্শেদ খানকে বর্ননা করতে গিয়ে বলা হয়েছে তিনি গাড়ি কেনেন জুতোর মতো, হাতের সবগুলো আঙুলেই পরে থাকেন হিরে আর স্বর্ণের আংটি।
সপ্তাহ কয়েক আগেই দেশের উদ্দেশে কানাডা ছেড়েছেন তিনি।কানাডার ইকুইট্যাবল ট্রাস্ট কম্পানি নামে একটি সংস্থার প্রেসিডেন্ট এন্ড্রু মুর দেশটির একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন এটি একটি অভিজাত ও অভিনব কায়দার প্রতারণা।
বুধবার চ্যানেল প্রপার্টিজ ম্যানেজমেন্ট নামের প্রতিষ্ঠানটিকে টরোন্টোর উডব্রিজ এলাকায় অত্যাধুনিক অফিস ভবন থেকে উচ্ছেদ করা হয়। ভবনে অফিস ভাড়া পরিশোধ না করারও অভিযোগ রয়েছে মনজুর মোরশেদের বিরুদ্ধে।
কানাডার আবাসন শিল্প বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তারা এমনটি জীবনে আর কখনোই দেখেননি।
ওন্টারিওর অ্যাসোসিয়েশন অব কোন্ডোমিনিআম ম্যানেজার্স এর প্রেসিডেন্ট ডিন ম্যাকাবি বলেন, এটি সম্পূর্ণ অভিনব এক প্রতারণা। প্রতিটি মানুষই এতে বিষ্মিত ও আতঙ্কগ্রস্ত।
সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, মনজুর মোরশেদ খান এর কম্পানিটি কমপক্ষে চারটি কন্ডোমিনিআম (অ্যাপার্টমেন্ট) কর্পোরেশন পরিচালনা করতো এবং এর সবগুলোর ক্রেতাই এখন প্রতারণার শিকার। এদের একজন ৩১ লাখ ডলারের একটি ক্ষতিপূরণ মামলা দায়ের করেছেন মনজুর মোরশেদ খান, তার কোম্পানি ও ইক্যুইট্যাবল ট্রাস্টসহ কয়েক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।
২৫ গ্রিনভিল স্ট্রিট এর একটি বিশালবহুল কনডোর মালিক এ মামলাটি দায়ের করেছেন। টরোন্টোর ডাউন টাউনে এই এলাকায় এমন ২০০টি ইউনিট রয়েছে যাদের মালিকরা প্রতারণার শিকার। তিনি অভিযোগ করেছেন মনজুর মোরশেদ তার কাছ থেকে ৩০ লাখ ডলার হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়াও অন্য একটি কনডোর অর্থ জালিয়াতির মাধ্যমে সরিয়ে নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে মনজুর মোরশেদের বিরুদ্ধে।
আলবিয়ন রোডের ২৩৬ নং বাড়ির মালিক অন্য একটি মামলা দায়ের করেছেন । তার অভিযোগ মনজুর মোরশেদ খান টেন্ডার প্রক্রিয়ায় জালিয়াতি করে সবচেয়ে কমদরের নামে এসব অ্যাপার্টমেন্ট তৈরির কাজ পায়। তার দেওয়া দর প্রচলিত বাজার দরের অর্ধেক ছিলো। চ্যানেল প্রপার্টিজ ও মনজুর মোরশেদ খানের পক্ষ থেকে অবশ্য এরই মধ্যে আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থন করে একটি বিবৃতি জমা দেওয়া হয়েছে। এতে দাবি করা হয়েছে এসব অভিযোগের কোনোটিই সত্য নয়। গেলো সপ্তাহে ২৫ গ্রিনভিলের ক্ষুব্ধ ও বিষ্মিত একদল বাসিন্দা আইনজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করতে জড়ো হয়েছিলেন।
তাদেরই একজন চূড়ান্ত বিষ্ময়ের সঙ্গে বলছিলেন, আমি বুঝতেই পারছিনা, এমনটা কী করে ঘটানো সম্ভব। পুরো প্রক্রিয়ায় মনজুর মোরশেদ একগাদা বানোয়াট আইনি কাগজপত্র যোগাড় করেছিলেন লোন পাওয়ার জন্য। এর মধ্যে একটি নথিতে এও ছিলো যে তার কোম্পানির দুই জন কর্মী কন্ডো বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি। আদালতে দায়ের করা অভিযোগ মতে মনজুর মোরশেদ কন্ডোর নামে লোন যোগাড় করেন এবং তার দুই কর্মী বোর্ড পরিচালক হিসেবে ওই লোন উঠান। বোর্ডের অজ্ঞাতেই তিনি কন্ডোর নামে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলেন এবং গত জানুয়ারিতে ওই অ্যাকাউন্টে ৩১ লাখ ডলার জমা দেওয়া হয়।
এর আট মাস পর মর্টগেজ দানকারী প্রতিষ্ঠান ইক্যুইট্যাবল ট্রাস্ট কোম্পানি, যেটি এরই মধ্যে কন্ডো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত, সেটির পক্ষ থেকে ২৫ গ্রিনভিল স্ট্রিট এর বিরুদ্ধে অর্থ জমা না দেওয়ার একটি নোটিশ দেওয়া হয়। এভাবে ইক্যুইট্যাবল ট্রাস্ট সাকুল্যে ১৪০ লাখ ডলার অর্থ জমা না দেওয়ার নোটিশ জারি করে বিভিন্ন শেয়ারহোল্ডারকে। আর এ সব অর্থই চ্যানেল প্রপার্টিজের মাধ্যমে পরিশোধ হওয়ার কথা ছিলো।
ইক্যুইট্যাবল ট্রাস্ট-এর প্রেসিডেন্ট এন্ড্রু মুর আরও জানান, তার সংস্থার পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।মামলার অভিযোগে চ্যনেল প্রপার্টিজ এর যে দুই কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করা হয়েছে তাদের একজন মোহাম্মদ ইরফান নাইম, ৩৮। তিনি দাবি করেন পুরো কাজটিই তার অজ্ঞাতে হয়েছে এবং এখানে তার স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে।আমার জীবন এখন বিধ্বস্ত, বললেন নাইম।
নাইম জানান, চ্যানেল প্রপার্টিজ এ তিনি যোগ দেন প্রায় চার বছর আগে। এর আগে ২৫ গ্রিনভিল স্ট্রিট এ তিনি সিকিউরিটি সুপারভাইজার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। পরে মনজুর মোরশেদ পুরো প্রপার্টি কিনে নেওয়ার পর তাকে এর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেন।তিনি বলেন এটি লুফে নেওয়ার মতো একটি অফার ছিলো এবং তার পর চার বছর সবকিছু ভালোভাবেই চলছিলো। বিশেষ করে মধ্য আগস্টে একটি ফোন কল পাওয়ার আগে পর্যন্ত।নাইম জানান একজন গ্রাহকের আইনজীবী ফোন করে সুপারভাইজার মিহাইলা জারকোভিচের সঙ্গে কথা বলতে চান। এরপর জারকোভিচ তাকে ফোন করে। সে তখন রিতিমতো কাঁপছিলো ও কাঁদছিলো। বার বার বলছিলো ‘আমরা শেষ হয়ে গেছি।’
মেয়েটি তখনই নাইমকে জানায় যে ওই আইনজীবী ৩০ লাখ ডলার লোন নেওয়ার একটি ডকুমেন্ট তাকে ফ্যাক্স করেছেন। তাতে বলা হয়েছে জারকোভিচ ও আমার নামেই ওই লোন তোলা হয়েছে। একথা শুনে আমি রিতিমতো নির্বাক হয়ে যাই, বলেন নাইম।তিনি বলেন, জারকোভিচ আমাকে ডকুমেন্টটি ফ্যাক্স করলে আমার মনে হয় জীবনে অমানিষা নেমে এসেছে। এরপর আমরা বারবার মনজুর মোরশেদ খানকে ফোন করার চেষ্টা করি কিন্তু তিনি আর আমাদের ফোন ধরছিলেন না-ইমেইলেরও জবাব দিচ্ছিলেন না।তিনি বলেন, আমরা আগে শুনেছিলাম খানের বস দুবাইয়ে থাকেন।
পরপরই নাইম বোর্ড প্রেসিডেন্টের কাছে ডকুমেন্টটি পাঠিয়ে দেন।এই এলাকায় ও প্রকল্পে আমি ৮ বছর ধরে কাজ করছি এখানকার বাসিন্দা ও বোর্ড আমার সততা ও নিষ্ঠার ব্যাপারে ওয়াকিবহাল, বলেন নাইম।জারকোভিচ অবশ্য এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা বলতেই রাজি হননি।
নাইম এখন পুরোপুরি বেকার। বোর্ড চ্যানেল প্রপার্টিজকে ১৮ আগস্ট তার তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে। ২৩৬ অ্যালবিয়ন সড়কে খানের প্রতিষ্ঠান কয়েকটি ভবনের বাহির দেওয়াল, জানালা ও ব্যালকনি নির্মাণের কাজ পেয়েছিলো। এই সময় টেন্ডার জালিয়াতি করতে নিজেই কানালি ইঞ্জিনিয়ারিং নামেও আরেকটি কোম্পানির নামে টেন্ডার জমা দেন মনজুর মোরশেদ। এর দেওয়া ১২ লাখ ডলারের দরটিই ছিলো সর্বনিম্ন এবং সেটিকেই কাজ দেওয়া হয়। কিন্তু কাজ পাওয়ার পর কানালির পক্ষ থেকে বলা হয় কাজ শেষ করতে তাদের আরও বেশি অর্থ প্রয়োজন হবে। এবং শেষ পর্যন্ত এ কাজে ১৩ লাখ ডলার দাবি করা হয় বলেই আদালতের নথিতে উল্লেখ রয়েছে। তবে টাকা পেলেও কাজ করেনি কানালি ইঞ্জিনিয়ার্স। বরং দরকৃত অর্থের অর্ধেক খরচ করে সেসব কাজ সাব-কন্ট্রাক্ট দিয়ে দেয়।
২০০৩ সালে মনজুর মোরশেদ খান তার নিজস্ব কোম্পনি গড়ে তোলার আগে মার্টিন গ্রোভ ও রেক্সডেল এর কাছে একটি ভাড়া ভবনের সুপারিনটেন্ডেন্ট হিসেব কর্মরত ছিলেন। এর পর তার ব্যবসা গড়ে তোলার পর ৪০টি কন্ডো বিক্রি করেন এবং সব সময়ই কমবেশি ১৫ জন কর্মচারী তার সঙ্গে কাজ করতেন।
কে এই মনজুর মোরশেদ খান?
এ প্রশ্নের উত্তর বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন রকমের। চ্যানেল প্রপার্টি ম্যানেজমেন্টে অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসেবে চার বছর কাজ করতেন রঞ্জন ভাসিন। তার মতে, খান খুব ধার্মিক ও স্টাফদের খুশি রাখতেন। প্রত্যেকের ব্যক্তিগত জীবনেরও খোঁজ খবর করতেন। তাকে আমাদের কাছে কখনোই খারাপ একটি মানুষ মনে হয়নি।
নাম প্রকাশ না করে আরেক সাবেক কর্মচারী বললেন, খানকে খুবই দয়াশীল ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ মনে হতো। তিনি একজন ভালো ব্যবসায়ী ছিলেন। প্রায়শই মধ্য প্রাচ্যে বিশেষ করে দুবাই যেতেন সেখানের ব্যবসা দেখাশোনা করতে।তবে কতগুলো বিষয়ে সকলেই একমত ছিলেন, খান দামি গাড়ি পছন্দ করতেন, জুতোর মতো যখন যেমন পছন্দ গাড়ি কিনতেন।
একটি সংবাদ মাধ্যম লিখেছে, সপ্তাহ খানেক আগে ব্রামটনে তার দুই তলা বাড়িটিতে গিয়ে বিশালবহুল সব গাড়ি দেখা যায়। যার তালিকায় রয়েছে মার্সিডিজ, লেক্সাস, অডি, বিএমডব্লিউ। দুটি বিশাল গ্যারেজ ভর্তি হয়ে আছে গাড়ি।
বাড়িটিতে চারটি ক্যামেরা বসানো পর্যবেক্ষণের জন্য। তবে কলিংবেল টিপে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি, এমনটাই জানায় সংবাদ মাধ্যমটি তার রিপোর্টে।
এতে আরও বলা হয়, মনজুর মোরশেদ খানের মেয়ে শারমিন সাদিয়া, ২৫ এর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান। পরিবারের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় তারা এ নিয়ে মন্তব্য করতে চান না।
তবে এরই মধ্যে কোম্পানির সব কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছেন সাদিয়া। তিনি কর্মীদের জানান যে তার বাবা দেশে ফিরে গেছেন এবং তার মা খুব অসুস্থ।
সেদিন তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের আর কোনো সম্পত্তি নেই যা দেখাশোনা করতে হবে। তাই এখানে কোনো কাজ নেই আপনারা সবাই চলে যান।’
Source
|
September 17, 2011, 09:50 PM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: October 18, 2008
Location: Global City of Australia
Favorite Player: Shakib, Mashrafe
Posts: 13,524
|
|
কানাডায় বাংলাদেশীর জালিয়াতিতে সঙ্কটে অভিবাসীরা
মাহমুদ মেনন, আউটপুট এডিটর
বাংলানিউজটোয়েন্ট ফোর.কম
ঢাকা: কানাডায় বিশাল অংকের অর্থ জালিয়াতি করে বাংলাদেশি এক আবাসন ব্যবসায়ী দেশটি ছেড়ে যাওয়ার পর সেখানে বাংলাদেশি কমিউনিটির ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এমন আশঙ্কা করছেন অনেকে।
কানাডায় অভিবাসন বিরোধী গ্রুপগুলো এ ঘটনাকে পূঁজি করে তাদের প্রচার চালাবে বলেই মনে করছেন অনেক অভিবাসী। এ কারণে অন্যান্য দেশের অভিবাসীরা বাংলাদেশি অভিবাসীদের বাঁকা চোখে দেখা শুরু করেছে।
কানাডার অন্টোরিওতে বাংলাদেশি অভিবাসী মনজুর মোরশেদ খান সেখানকার বেশ কয়েকটি আবাসন প্রকল্পের কন্ডো মালিকদের নামে ২ কোটি ডলারের বেশি লোন তুলে তা আত্মসাৎ করে সপ্তাহ কয়েক আগেই দেশটি ছেড়ে পালিয়েছেন।
কানাডার সাধারণ মানুষ বলছে এতবড় জালিয়াতির ঘটনা তারা এর আগে আর কখনোই দেখেননি। অনেকে ভাবতেই পারছেন না এমন একটি ঘটনা ঘটতে পারে। অভিবাসীরা মনে করছেন সার্বিকভাবে এটা তাদের ভাবমূর্তিতে আঘাত হেনেছে। বিষয়টিতে পুলিশি তদন্ত চলছে।
টরোন্টোয় বাংলাদেশি অভিবাসী সৈকত রুশদী বাংলানিউজকে জানান, অন্টোরিওর প্রাদেশিক নির্বাচন সামনে রেখে এমন একটি ঘটনায় এখন চিন্তিত হয়ে পড়েছেন অভিবাসীরা। তারা মনে করছেন এ ঘটনার পর দেশটির প্রধান বিরোধী দল প্রগ্রেসিভ কনসারভেটিভ পার্টি (পিসি) বর্তমান ক্ষমতাসীন দল অন্টারিও লিবারেল পার্টির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করবে।
ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে অভিবাসীদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলার প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেবে এমন কোম্পানিকে ১০ হাজার ডলার করে অনুদান দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ধারনা করা হচ্ছে এখন এর বিরুদ্ধে জোর ক্যাম্পেইন করবে কনজারভেটিভরা। ফলে পুরো প্রক্রিয়াটিই বাতিল হয়ে যেতে পারে এমনটাই মনে করছেন সৈকত রুশদী।
তিনি জানান, আগে থেকেই এর জোর বিরোধীতা করে আসছিলেন কনজারভেটিভ নেতা টিম হুডাক।
তিনি বলেন, আগামী ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের আগে এ বিষয়টি এখন সামনে নিয়ে এসে বাড়তি সুবিধা নেবে কনজারভেটিভরা এমনটাই মনে করছেন কানাডায় বাংলাদেশি অভিবাসীসহ অন্যরা।
কনজারভেটিভদের অভিযোগ লিবারেল সরকার অভিবাসীদের সুযোগ সুবিধা দিয়ে কানাডার নাগরিকদের চাকরির বাজার ও কাজের সুযোগ নষ্ট করছে।
এদিকে কানাডীয় সংবাদমাধ্যমগুলোও এ খবরটি ফলাও করে প্রকাশ করছে। প্রধানতম সংবাদমাধ্যম সিবিসি ছাড়াও বিভিন্ন রেডিও টেলিভিশন চ্যানেলে খবর প্রচার করা হয়েছে। সংবাদপত্রগুলোতে প্রতিদিনই আসছে ফলোআপ স্টোরি।
Source
|
September 17, 2011, 09:53 PM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: October 18, 2008
Location: Global City of Australia
Favorite Player: Shakib, Mashrafe
Posts: 13,524
|
|
মনজুর মোরশেদের হাতে প্রতারিতদের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে
ডেস্ক রিপোর্ট
বাংলানিউজটোয়েন্ট ফোর.কম
কানাডার টরোন্টো থেকে আবাসন প্রকল্পে লোনের নামে ২ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়া বাংলাদেশি ব্যবসায়ী মনজুর মোরশেদের হাতে প্রতারিতদের তালিকা ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে।
খবরটি ছড়িয়ে পড়ার পর অনেকেই নিজেদের প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি জানতে পারছেন এবং এখনো অজানা রয়ে গেছে অনেকের কাছে।
বৃহস্পতিবার স্কারবোরোর ৩৯ কিমবাক্রফট সেন্টারে এই ভিড় ক্রমেই বাড়ছিলো বলে জানিয়েছে কানাডার একটি সংবাদপত্র। এতে বলা হয়েছে কন্ডো ব্যবসার নামে উডব্রিজস্থ চ্যানেল প্রপার্টিজ ম্যানেজমেন্টের চেয়ারম্যান মনজুর মোরশেদ খানের কৃতির কথা জানার পরই সেখানে হাজির হন ওইসব প্রতারিত কন্ডো মালিকরা।
মুহানথান অনাথারাজা গত জুনে কন্ডো বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি বললেন, টরোন্টোর একটি সংবাদমাধ্যমের খবরের পরই বোর্ড প্রথম এই প্রতারণার সঠিক চিত্রটি জানতে পারে। এর আগে চ্যানেল প্রপার্টিজের বিরুদ্ধে তাদের কাছে কোনো প্রমাণই ছিলো না।
তিনি জানান, পুরো কাজটি করার আগে মনজুর মোরশেদ নিজে কিছু জাল নথি তৈরি করেন যাতে বোর্ডের আইনগুলোও পাল্টে নেওয়া হয় এবং তার ভিত্তিতে বোর্ডের অজ্ঞাতেই তুলে নেওয়া হয় বিপুল পরিমান অর্থ।
তদন্তে দেখা গেছে মনজুর মোরশেদ খান ৫টি কন্ডো ভবনের নামে লাখ লাখ ডলার লোন তুলে নিয়েছেন বোর্ডের অনুমোদন ছাড়াই। এবং এ লোনের দায় এখন ওইসব কন্ডো মালিকদের ঘাড়ে পড়েছে।
আইনজীবীরা হিসেব কষে দেখেছেন প্রতারণার মাধ্যমে ২০ মিলিয়ন ডলার হাতিয়ে নিয়েছেন মনজুর মোরশেদ। এবং এর পরই কানাডা ছেড়েছেন তিনি।
এদিকে বুধবার চ্যানেল প্রপার্টিজের পক্ষ থেকে ১০ হাজার ২ ডলারের সম্পদ ও ৩ লাখ ১১ হাজার ৭৬১ ডলারের দেনার দায় নিয়ে একটি দেউলিয়া আবেদন জমা দিয়েছে। ওই দিনই উডব্রিজ থেকে ভাড়া না দেওয়ার দায়ে চ্যানেলের অফিসটি উঠিয়ে দেওয়া হয়।
টরোন্টো পুলিশের সার্জেন্ট রুডি মার্টিন জানিয়েছেন, পুরো বিষয়টির পুলিশি তদন্ত চলছে।
বোর্ডের চেয়ারম্যান অনাথারাজা বলেন, আমরা স্বেচ্ছায় দায়িত্ব নিয়ে কাজ করি, এমন জটিল সঙ্কটে কী করণীয় তা আমাদের জানা নেই।
তিনি জানান, গত ২৬ জুলাই বোর্ড সভায় মনজুর মোরশেদের সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়।
এদিকে ৫ স্যান রোমানওয়ের কন্ডোর বাসিন্দারাও এ প্রতারণার শিকার হয়েছেন। তবে তারা বলেছেন বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের জানানো হয়নি। এদের একজন সুভাষ ছাঙ্গুর ওই ভবনের ২৩২ কন্ডো ইউনিটে ২৬ বছর ধরে বাস করে আসছেন। তিনি বলেন, আমরা জানতে পেরেছি এখানে অর্থ জালিয়াতি হয়েছে।
ছাঙ্গুর বলেন, শারিরিক অসুস্থতার জন্য এখন আর কাজ করতে পারছি না এ অবস্থায় এই বিশাল লোনের বোঝা টানা কোনোভাবেই সম্ভব হবে না।
১০ মার্কব্রুক লেনের কন্ডো বোর্ডের প্রেসিডেন্ট প্রদ্যুমান ঝালা জানান কিছু লোনের বিষয়ে তিনি জানতেন তবে এর বেশি কিছু বলতে রাজি হলেনা।
২২০ ইউনিটের কন্ডো মালিকদের কেউই প্রতারণার বিষয়টি এখনো ওয়াকিবহাল নন। অথচ এই ইউনিটের নামেই ১৮ মিলিয়ন ডলার লোন হাতিয়েছে মনজুর মোরশেদ।
একটি সাইনেজ কোম্পানিরও চ্যানেল প্রপার্টিজের কাছে ১৩ হাজার ডলার পাওনা রয়েছে।
যে কটি কন্ডো ভবন এই প্রতারণার শিকার সেগুলো হচ্ছে:
১. ২৫ গ্রিনভিন স্ট্রিট, টরোন্টো
২. ৩১২ স্যান রোমানোওয়ে, টরোন্টো
৩. ৩০৫০ এলসেমারে রোড, টরোন্টো
৪. ৩৯ কিম্বারক্রফট সেন্টার, টরোন্টো
৫. ১০ মার্কব্রুক লেন, টরোন্টো
৬. ১০ রোচ ক্রিট, মিসিসসাউগা
৭. ২৩৬ অ্যালবিয়ন রোড, টরোন্টো
Source
|
September 17, 2011, 10:50 PM
|
First Class Cricketer
|
|
Join Date: February 26, 2011
Posts: 310
|
|
it was discussed in my work place..had a very bad feelings....BD businessmen in Canada will have extra challenges in getting loans and credits.
Shalare dhoira gono dhulai deya dorkar.
|
September 18, 2011, 12:27 AM
|
|
BanglaCricket Staff BC - Bangladesh Representative
|
|
Join Date: February 28, 2005
Location: Here
Favorite Player: Father of BD Cricket
Posts: 20,540
|
|
Chorer badsha !!
Sh*la !! Churi korbi to emon !!
Dui ek taka na hole ekta kotha hoto,tai bole $20 Million ???
On a serious note,
What it practically does gives the BD govt a bargaining tool.
There are few Bangabandhu killers in Canada which the BD govt hasn't been able to bring back home and hang 'em. But now, the Canadian govt will be under some pressure to try this smart-aZZ under their judicial system for fraud and etc.
IF our thick headed govt officials are smart enough to spot the opportunity, they can sign an exchange program with the Canadian govt and have our wanted men back in return of theirs.
See how it unfolds..
__________________
Verily, in the remembrance of Allah do hearts find rest [Al-Qur'an,13:28]
|
September 18, 2011, 12:35 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: February 3, 2011
Favorite Player: ShakTikMashNasir(ShakV2)
Posts: 2,024
|
|
DARAD er o to kono investigation hoy nai, shaja bichar hoy nai, hoyechilo ki ?? Desh er naam tea bag er moto chuba-chubi korlei ki. Kar kache dite hobe jobab dihita? Karo kachei na, so chaliye jao. SIGH.
|
September 18, 2011, 06:20 AM
|
|
Cricket Guru BPL 2015 Fantasy Winner
|
|
Join Date: July 18, 2004
Location: New York
Favorite Player: Shakib, Tamim, Mash
Posts: 14,088
|
|
ei loktar thikana ki? khatir lagate hobe...
__________________
The mind is like a parachute, it only works when open.....Thomas Dewey
|
September 18, 2011, 07:34 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: February 3, 2011
Favorite Player: ShakTikMashNasir(ShakV2)
Posts: 2,024
|
|
মাগুরার আজাদই কানাডা কেলেংকারীর নায়ক মনজুর
মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপাজেলার তারাউজিয়াল গ্রামেও রহস্যপুরুষ কানাডায়
অ্যাপার্টমেন্ট ব্যবসার আড়ালে প্রতারণার মাধ্যমে ২ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়া আলোচিত
বাংলাদেশি ব্যবসায়ী মঞ্জুর মোর্শেদ খান। তার বিরুদ্ধে এলাকায়ও রয়েছে অর্থ আত্মসাতের
অভিযোগ।
অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনে তার রয়েছে ব্যাপক প্রভাব। যার ফলে তার
বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেয়না পুলিশ।
গত কয়েকদিন ধরে বাংলানিউজসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে কানাডার ‘টরেন্টো স্টার’
পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে মনজুর মোরশেদের ছবিসহ সংবাদ প্রকাশের পর তাকে নিয়ে এলাকায়
ব্যাপক চাঞ্চল্য ও গুঞ্জনের সৃষ্টি হয়েছে।
রোববার সকালে তার তারাউজিয়াল গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে- নিজ গ্রামে তিনি
দু’টি বিশাল অট্টালিকা ও কারুকার্যখচিত মসজিদ করেছেন। তার মধ্যে একটি বিলাসবহুল
অট্টালিকার কাজ সম্পন্ন হলেও মসজিদ ও অন্য বাড়িটির কাজ এখনো চলছে।
তবে তাকে বাড়িতে খুঁজে পাওয়া যায়নি। পাওয়া যায়নি কোনও স্বজনের দেখাও। স্থানীয়
সূত্রগুলো জানায়, সপ্তাহ খানেক আগেও তাকে এলাকায় দেখা গেছে।
তার সম্পর্কে এলাকায় খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, তারাউজিয়াল গ্রামের সৈয়দ আসাদুল
আজমের ছেলে সৈয়দ মনজুর মোরশেদ এলাকায় আজাদ নামে পরিচিত। তিনি স্থানীয় স্কুল
থেকে এসএসসি ও শ্রীপুর কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তবে পরবর্তীতে বিদেশ থেকে
ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেছিলেন বলে তিনি এলাকাবাসীকে জানিয়েছেন।
তার বাড়িতে কাজ করা শ্রমিক সর্দার লুৎফর রহমান জানান- তিনি ৩০জন শ্রমিক নিয়ে গত
প্রায় এক বছর ধরে মনজুরের তিনতলা বিশিষ্ট বিলাসবহুল রাজকীয় বাড়িটি নির্মাণের কাজ
করছেন। এর আগেও আরও একটি বিলাসবহুল অট্টালিকা তৈরির কাজ শেষ করেছেন এই শ্রমিকরাই।
গ্রামের মাঝে বিশাল অট্টলিকা তৈরি, অস্বাভাবিক দান-অনুদান, কারুকার্যখচিত মসজিদ
নির্মাণ সেই সঙ্গে কানাডায় ২ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়ার খবরে এলাকায় মনজুর
মোর্শেদ খানকে নিয়ে এখন এলাকার সর্বত্র চলছে মুখরোচক আলোচনা। একইসঙ্গে তার
বিরুদ্ধে পাওয়া যাচ্ছে নানা অভিযোগও।
*‘৮৪ সালে ৮৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে দেশ ছাড়েন*
প্রতিবেশী আকিদুল ইসলামসহ আরো অনেকে বাংলানিউজকে বলেন, ‘কমপক্ষে ১০ কোটি টাকা
ব্যয়ে নিজ গ্রাম তারাউজিয়ালে বিশাল বিশাল অট্টালিকা তৈরি ও লাখ লখ টাকা দান
খয়রাত ও মসজিদ-মাদ্রাসায় অনুদান প্রদানের মাধ্যমে মনজুর মোরশেদ এলাকায় রহস্যপুরুষ
হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে।’
তারাউজিয়াল গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম রাজা অভিযোগ করে বাংলানিউজকে
বলেন, ‘৫৫০ জন বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগের জন্য ১৯৮৪ সালে মনজুর মোরশেদ খানের
মালিকানাধীন অ্যারাবিয়ান বসুন্ধরা এক্সপ্রেস লিমিটেড কোম্পানির সঙ্গে আমার চুক্তি
হয়। আমি ৫৫০ জন শ্রমিককে মনজুর মোরশেদের মাধ্যমে বিদেশে পাঠানোর চেষ্টা করি।
কিন্তু মনজুর মোরশেদ তাদেরকে না পাঠিয়ে সেসময় ৪লাখ ১৫ হাজার সৌদি রিয়াল (ওই
সময়ের বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮৩ লাখ টাকা) আত্মসাৎ করে পালিয়ে যান।’
*থানা পুলিশ মামলা না নিয়ে ফিরিয়ে দেয়*
রাজা আরও বলেন, ‘পরবর্তীতে এ বিষয়ে জনশক্তি মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দায়ের করলে
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় তার খোঁজ-খবর করা হয়। এরই একপর্যায়ে তিনি
ভারতে গিয়ে আত্মগোপন করেন। এ খবর পেয়ে আমি পাওনা টাকা আদায়ের জন্যে ভারতে
গেলে তিনি আমাকে হত্যার চেষ্টা চালান। পরবর্তীতে ভারতে অবস্থানকালেও তিনি
অ্যাপার্টমেন্ট ব্যবসার নামে অসংখ্য মানুষের টাকা লুটে সৌদি ও দুবাইয়ে আশ্রয় নেন।
সেখানেও নানা অপকর্ম করে শেষে কানাডায় পাড়ি জমান। তার কারণে আমি আর্থিকভাবে
ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি। এ বছর রোজার সময় মনজুর মোরশেদ দেশে ফিরে আসার পর আমি
পাওনা ৮৩ লাখ টাকা আদায়ের জন্যে শ্রীপুর থানায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ
মামলা না নিয়ে আমাকে ফিরিয়ে দেয়।’
*এর বেশি তেমন কিছুই জানি না!*
মনজুর মোরশেদ খান সম্পর্কে শ্রীপুর থানায় খোঁজ নিতে গেলে উ-পরিদর্মক (এসআই)
জাহাঙ্গীর আলম জানান- ‘সম্প্রতি তিনি একটি পিস্তল (ব্রাজিলের তৈরি .৩২ বোরের) ও
একটি শটগানের লাইসেন্স পেয়েছেন। ৫/৭ দিন আগে এ বিষয়টি এন্ট্রি করতে তিনি থানায়
এসেছিলেন। এর বেশি আমরা তেমন কিছুই জানি না।’
SOURCE
|
September 18, 2011, 03:41 PM
|
|
Cricket Savant
|
|
Join Date: June 27, 2007
Location: Dhaka Mental Hospital
Favorite Player: Jahanara Alam, Zuccarello
Posts: 25,243
|
|
Ei Boodmais-ke dhorte hobey Police-der ASAP!
__________________
God bless Ingrid Newkirk, Dianne Feinstein, Hillary Clinton, Kamala Harris, Kirsten Gillibrand, Elizabeth Warren & Mitch Landrieu!
twitter.com/bujheekom
|
September 18, 2011, 04:18 PM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: September 3, 2006
Location: Mississauga, Ontario
Favorite Player: Sakib - the real Tiger
Posts: 11,194
|
|
It was on the front page of Toronto star. I didn't read the news, and didn't realize it's a Bangladeshi involved. Anyway, I don't think the act of one chor will really put any of us in shame.
__________________
cricket is a PROCESS, not an EVENT or two. -- Sohel_NR
Fans need to stop DUI (Dreaming Under Influence)!
|
September 19, 2011, 07:04 AM
|
|
Cricket Savant
|
|
Join Date: June 27, 2007
Location: Dhaka Mental Hospital
Favorite Player: Jahanara Alam, Zuccarello
Posts: 25,243
|
|
Where is RAB, DB Police? Eita ke ekhono remand-e nei nai?
__________________
God bless Ingrid Newkirk, Dianne Feinstein, Hillary Clinton, Kamala Harris, Kirsten Gillibrand, Elizabeth Warren & Mitch Landrieu!
twitter.com/bujheekom
|
September 19, 2011, 07:18 AM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: October 18, 2008
Location: Global City of Australia
Favorite Player: Shakib, Mashrafe
Posts: 13,524
|
|
Quote:
Originally Posted by bujhee kom
Where is RAB, DB Police? Eita ke ekhono remand-e nei nai?
|
RAB, Police ra tader bhag peye gese tai chup mere ache !
|
September 19, 2011, 10:14 AM
|
|
Moderator
|
|
Join Date: May 17, 2005
Location: Melbourne
Posts: 6,496
|
|
From Toronto Star:
Quote:
According to allegations filed in court, Khan arranged a loan in the condo’s name and had two of his employees pose as board directors to obtain the loan. Without the board’s knowledge, he opened a bank account in the condo’s name and $3.1 million was deposited into the account in January.
|
This is baam-haater khel for people in Bangladesh. We own a flat in Uttara, and one of the renters of one of the other flats in the building made jal dolils and applied for bank loan for many lakh taka. Because the loan was being given against the housing society, this file went to Rajuk.
When one of the other flat owners wanted to sell his flat from the building, Rajuk gave objection saying that there is loan application against his flat. When he investigated, the story unfolded, and all the other flat owners went with da and bet (as in thick stick) to the renter's flat to beat up the man. For fear of his life and arrest, he dropped the loan application and he was evicted from our building.
In our case we got lucky that this fraud was uncovered and it didnt get far, but in civilised societies like Canada, not surprised that this same Bangali chor'er buddhi was so easy to perpetrate - it isnt an original idea tbh. In Bangladesh I would think this fraud takes place in a very high frequency, which all goes unreported! In Canada, such a thing causes national crisis, in Bangladesh its everyday occurrence.
If anything, amra Bangalirai amader nijeder jati'ke dubachhi - deshe bideshe.
|
September 19, 2011, 11:28 AM
|
Banned
|
|
Join Date: February 18, 2006
Favorite Player: Rafiq and Tendulkar
Posts: 5,636
|
|
Desh chharlam eto kosto koira...kintu chore halara pichu chharlo na. Sonar Bangla's Sonar Manusher ei kaaj.
La Canadienes..lao thela bam hater..
|
September 19, 2011, 09:19 PM
|
|
2019 WC Fantasy Winner
|
|
Join Date: October 17, 2010
Favorite Player: Shakib, Brian Lara
Posts: 14,076
|
|
Kisu bolar nai... passport ta bair korlei mukh beka kore immigration officials ra... can't blame them
__________________
Caught Somewhere in Time
|
September 20, 2011, 03:17 PM
|
|
Cricket Sage
|
|
Join Date: March 30, 2007
Location: Connecticut
Favorite Player: Abu Jayed Rahi
Posts: 15,523
|
|
Jahannam/(even lower depths) exists for a reason folks....
|
September 20, 2011, 06:52 PM
|
|
Cricket Savant
|
|
Join Date: June 27, 2007
Location: Dhaka Mental Hospital
Favorite Player: Jahanara Alam, Zuccarello
Posts: 25,243
|
|
Ei beta-ke dekhle kintu onekta Dr Zed Zunaid Boss-er moton lagey!
__________________
God bless Ingrid Newkirk, Dianne Feinstein, Hillary Clinton, Kamala Harris, Kirsten Gillibrand, Elizabeth Warren & Mitch Landrieu!
twitter.com/bujheekom
|
September 22, 2011, 07:25 AM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: October 18, 2008
Location: Global City of Australia
Favorite Player: Shakib, Mashrafe
Posts: 13,524
|
|
মনজুরনামা: ভুয়া মৃত্যু সংবাদে গ্রামে গায়েবানা জানাযাও হয়েছিল
রূপক আইচ, জেলা প্রতিনিধি
বাংলানিউজটোয়েন্ট ফোর.কম
মাগুরা: কানাডার টরেন্টো থেকে প্রতারণা করে ২ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়া মনজুর মোর্শেদ খান আজাদকে নিয়ে প্রতিদিনই তার নিজ জেলা মাগুরায় মিলছে নতুন নতুন তথ্য।
তবে তার গুণগ্রাহীর সংখ্যাও এলাকায় কম নয় বলে জানা গেছে।
স্থানীয় স্কুল শিক্ষক মাজাহার হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ‘১৯৮৪সালে মাগুরাসহ বিভিন্ন জায়গার মানুষকে সৌদি আরবে চাকরি দেওয়ার নামে তখনকার হিসেবে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে আত্মগোপন করে আজাদ। তখন তার নিজ এলাকাসহ সর্বত্র বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক জনরোষ তৈরি হয়। এ সময় তিনি এলাকায় জনরোষ থামাতে এবং মানুষের নজর অন্যদিকে ফেরাতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিজের মৃত্যুর মিথ্যা সংবাদ টেলিগ্রামের মাধ্যমে বাড়িতে পাঠান। ওই সংবাদের পরে গ্রামে তার গায়েবানা জানাযারও আয়োজন করা হয়।’
মাজাহার আরও বলেন, ‘দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯১ সালে হঠাৎ করে তারাউজিয়ালের বাড়িতে ফিরে বাড়িঘর সংস্কারের কাজ শুরু করে আজাদ। এসময় নিষিদ্ধঘোষিত চরমপন্থি দল তাকে অপহরণ করে। ঘটনার কয়েকদিন পর মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার হাট ফাজিলপুর থেকে সে ছাড়া পায়।’
পার্শ্ববর্তী কাজলী গ্রামের আব্দুল আলিম বাংলানিউজকে বলেন, ‘পারিবারিকভাবে অনেক জমিজমার মালিক থাকলেও একসময় সরকরি খাজনা না দেওয়ার কারণে তাদের পারিবারিক জমিজমা নিলাম হয়। এরপর থেকে সে টাকা আয়ের বিভিন্ন অপকৌশল গ্রহণ করে মানুষকে প্রতারিত করে আসছিল।’
মনজুর মোর্শেদের প্রতিবেশী শ্রীপুর ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মশিউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ‘দীর্ঘ বিরতির পর হঠাৎ করে বাড়িতে ফিরে বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রচুর দান-অনুদান দিতে থাকায় এলাকায় তাকে নিয়ে বেশ কানাঘুষা চলছিল। এছাড়া অন্য কোনও ধরনের সামাজিক কাজের সাথে তিনি থাকতেন না। বাইরের কারো সাথে তেমন মিশতেনও না। তাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর থেকে তাকে আর এলাকায় দেখা যায়নি।’
এদিকে, তার প্রতারণা সংক্রান্ত সংবাদ প্রচার হওয়ার পরে এলাকায় তার কাছ থেকে মোটা অংকের সাহায্য-সহায়তা প্রাপ্তদের মধ্যে অনেককে বলতে শোনা গেছে- সাংবাদিকরা এ ধরণের সংবাদ পরিবেশন করবে জানলে ওইদিন (প্রথম সংবাদ সংগ্রহ করা ও তার বাড়ির ছবি তোলার দিন) ‘চাঁদাবাজ’ নাম দিয়ে তাদের ধোলাই দিয়ে দিতাম!
http://banglanews24.com/detailsnews....59115&toppos=1
|
September 27, 2011, 07:20 AM
|
|
Cricket Savant
|
|
Join Date: June 27, 2007
Location: Dhaka Mental Hospital
Favorite Player: Jahanara Alam, Zuccarello
Posts: 25,243
|
|
Ei Loketa ekhono dhora porlo naa?
__________________
God bless Ingrid Newkirk, Dianne Feinstein, Hillary Clinton, Kamala Harris, Kirsten Gillibrand, Elizabeth Warren & Mitch Landrieu!
twitter.com/bujheekom
|
September 27, 2011, 09:15 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: February 3, 2011
Favorite Player: ShakTikMashNasir(ShakV2)
Posts: 2,024
|
|
Porbeo na. Darad dhora porsilo??
|
September 27, 2011, 09:42 PM
|
Moderator
|
|
Join Date: June 15, 2004
Location: Tokyo <---> Dhaka
Posts: 14,850
|
|
Wont take long if he is in Bangladesh, he will be caught and will be sent back to Canada.
|
September 27, 2011, 10:45 PM
|
|
Cricket Guru
|
|
Join Date: October 18, 2008
Location: Global City of Australia
Favorite Player: Shakib, Mashrafe
Posts: 13,524
|
|
Quote:
Originally Posted by PoorFan
Wont take long if he is in Bangladesh, he will be caught and will be sent back to Canada.
|
Bangladesh govt has got a good opportunity here to make a treaty with Canadian govt in terms of exchanging criminals.
|
September 27, 2011, 11:01 PM
|
|
2018 BPL Fantasy Winner
|
|
Join Date: October 30, 2010
Favorite Player: Mash
Posts: 22,930
|
|
a beta sigro BD politics e asbe
__________________
kumbaya
|
September 28, 2011, 12:15 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: February 3, 2011
Favorite Player: ShakTikMashNasir(ShakV2)
Posts: 2,024
|
|
Quote:
Originally Posted by Night_wolf
a beta sigro BD politics e asbe
|
Dhorar ichcha thakle govt. agey Darad re dhorto. Ei betar cheye o Darad onek boro criminal.
|
Currently Active Users Viewing This Thread: 1 (0 members and 1 guests)
|
|
Thread Tools |
|
Display Modes |
Linear Mode
|
Posting Rules
|
You may not post new threads
You may not post replies
You may not post attachments
You may not edit your posts
HTML code is On
|
|
|
All times are GMT -5. The time now is 07:10 AM.
|
|