The legend Azam Khan battling cancer! The legend who gave us many goosebumps, shihoron through our spine by his voice, song writing, words and his selfless unconditional pure love for his motherland, his mookti-joddha spirit, we are indeed blessed by his presence amongst us and we are grateful to you dearest Azam Khan.
Get well our dear Guru Azam Khan! Salaam and respect! This nation, your people, we remember you, loud and well! Allah bless!
__________________
God bless Ingrid Newkirk, Dianne Feinstein, Hillary Clinton, Kamala Harris, Kirsten Gillibrand, Elizabeth Warren & Mitch Landrieu!
twitter.com/bujheekom
BanglaCricket Staff BC - Bangladesh Representative
Join Date: February 28, 2005
Location: Here
Favorite Player: Father of BD Cricket
Posts: 20,540
Salute to the Legend.
May Allah have mercy on his soul.
If he is to be cured, may Allah gives him good health.
If this is the end of this worldly journey for him, May Allah shower him with mercy and forgiveness just as He blessed him with the love and adoration of millions of people in this country.
__________________
Verily, in the remembrance of Allah do hearts find rest [Al-Qur'an,13:28]
May Allah grant him a speedy recovery and a healthy long life. Also, May Allah bless him with endless blessings...Ameen!!!
__________________
-- Alwayz with !!! Champions are made from something they have deep inside them - a desire, a dream, and a vision!
-- Bangladesh are the Runners-up in the 2012 ASIA Cup!
এ দেশে পপসংগীতকে তুমুল জনপ্রিয় করার প্রচেষ্টায় যিনি অগ্রণী, তিনি আজম খান। এ কারণেই তাঁর নামের আগে ব্যবহূত হয় ‘পপসম্রাট’। তাঁর গাওয়া অসংখ্য গান তরুণ তো বটেই, সব ধরনের শ্রোতার পছন্দের তালিকায় রয়েছে। সেই তালিকা থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে পাঁচটি গান। আজম খান এই গানগুলো সৃষ্টির পেছনের গল্প বলেছেন কবির বকুলের কাছে।
১. পাপড়ি কেন বোঝে না...
পাপড়ি কোনো কাল্পনিক চরিত্র নয়। এটা বাস্তব। ১৯৭৫ সালের কথা। পাপড়িদের পরিবার ভাড়া থাকত ঢাকার কমলাপুরে, ১২ জসীমউদ্দীন রোডে, আমার বড় ভাইয়ের বাড়ির দোতলায়। তখন ওর উঠতি বয়স। পাড়ার ছেলেরা ওকে দেখলেই এটা-সেটা বলত, বিরক্ত করত। মহল্লার ছেলে হিসেবে আমার একটু দাপট ছিল। যখন শুনলাম পাপড়িকে দেখলে পোলাপান ইয়ার্কি-ফাজলামো করে, তখন একটু রাগই হলো। একদিন ওদের ডেকে ধমক দিয়ে বললাম, আর কোনো দিন যেন ওর দিকে চোখ তুলে না তাকায়।
এর পর থেকে পাপড়ির সবকিছু খেয়াল রাখা যেন আমার প্রতিদিনের কাজ হয়ে গেল। এই করতে করতে কখন যে আমি নিজেই ওকে ভালোবেসে ফেলেছি, টের পাইনি। টের পেলাম তখন, যখন পাপড়িও আমাকে ভালোবাসতে শুরু করল। কিন্তু আমাদের দুই পরিবারের কেউ এটা মেনে নিতে পারল না। একদিন পাপড়ি আমাকে বলল, ‘চলো, আমরা পালিয়ে যাই।’ কিন্তু বিষয়টা আমার পছন্দ হলো না। মেয়ের মতিগতি ভালো ঠেকল না ওর মায়ের। তিনি কিছু একটা আঁচ করতে পেরে পাপড়ির ঘরে তালা মেরে দিলেন। ঘরের ভেতরই খাওয়া-দাওয়া। বাইরে যাওয়া বন্ধ। একদিন সকালে দেখি ওরা বাসা বদলাচ্ছে। এরপর পাপড়িরা চলে গেল। কই গেল, জানতেও পারলাম না। আমার আর কিছুই ভালো লাগে না। সকাল ভালো লাগে না, বিকেল ভালো লাগে না, রাত ভালো লাগে না।
আমার এক বন্ধু অনু। ওর প্রেমিকা ছিল জলি। অনুরও আমার মতো দশা। আমরা দুজন মিলে দুঃখ ভাগাভাগি করি। ওই সময়ই আমি গানটা বানাই। ‘সারা রাত জেগে কত কথা ভাবি আমি।’ দুঃখমনে সেই গান গাই। আর পাপড়ির কথা মনে করি।
হঠাত্ একদিন মনে হলো, এই গানটা পাপড়ির মা শুনে যদি বলে, ‘আমার মেয়েরে নিয়া গান করছ কেন?’ এ জন্য মনে মনে উত্তর ঠিক করলাম যে, ওনাকে তখন বলব, ‘আমি চোখের পাপড়ির কথা বলছি। পাপড়ি কেন বন্ধ হয় না। এই কারণে ঘুম আসে না।’ গানটার সৃষ্টি ১৯৭৫ সালে। কিন্তু গানটা বিটিভিতে প্রথম গাই ১৯৭৭ সালে। তারপর তো গানটা সুপার হিট।
১৯৮৪-৮৫ সালে আমি চট্টগ্রামে একটা অনুষ্ঠানে গান গাইতে গেছি। হঠাত্ এক লোক এসে আমাকে বলল, ভাই, একজন ভদ্রলোক আপনাকে খুঁজছে। আমি দেখা করলাম। তিনি আমাকে বললেন, ‘আমি পাপড়ির স্বামী।’ তিনি আমাকে জোর করে তাঁর বাসায় নিয়ে গেলেন। পাপড়ির সঙ্গে আবার আমার দেখা হলো ১০ বছর পরে। স্বামী-স্ত্রী দুজনই খুব রসিক। ওদের বাসায় খাওয়া-দাওয়া করলাম। এর পর পাপড়ি বলল, ‘চট্টগ্রামে এলে আমার বাসায় ছাড়া অন্য কোথাও উঠতে পারবেন না।’ গানের প্রসঙ্গও এল। ‘পাপড়ি’ গানটা নিয়ে নাকি ওকে সবাই খেপায়। যা-ই হোক, সেই থেকে আমাদের দুই পরিবারের মধ্যে নিয়মিত যাতায়াত। পাপড়িরা ঢাকায় এলে আমার বাসায় আসে। আমার মেয়েরা ওর বাড়িতে যায়। পাপড়ি এখন দাদি হয়ে গেছে। মাঝেমধ্যে ওর সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হয়। (আমার ‘বাধা দিয়ো না’ গানটিও পাপড়িকে নিয়েই লেখা।)
২. আলাল-দুলাল...
এটা আড্ডারই গান। এই গানটা হলো আমাদের বন্ধুদের সম্মিলিত প্রয়াস। কবি জসীমউদ্দীনের বাড়ির বাগানের দেবদারু গাছতলায় প্রতিদিনই বন্ধুরা আড্ডা দিতাম। গিটার নিয়ে টুংটাং করতাম। আমাদের দুই বন্ধু শাহজাহান আর জাহাঙ্গীর; আপন দুই ভাই ওরা। ওদের ‘আলাল-দুলাল’ বলে খেপাত আমাদের আরেক বন্ধু আলমগীর। শাহজাহান হলো আলাল আর জাহাঙ্গীর হলো দুলাল। ওদের খেপানোর নানা রকম ভাষা থেকেই পরে ‘আলাল-দুলাল’ গানের সৃষ্টি। আমরা মজা করে গাইতাম, শুনে লজ্জায় শাহজাহান আর জাহাঙ্গীর মাথা নিচু করে থাকত। প্রথম প্রথম গাইতাম, ‘আলাল দুলাল, তাদের বাবা হাজি চান, প্যাডেল মেরে ওই পুলে পোঁছে বাড়ি’। বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে তখন একটা পুল ছিল। আমাদের আড্ডা থেকে পুলটা দেখা যেত। আমার মেজো ভাই আলম খান (সংগীত পরিচালক) গানটি শুনে বললেন, ‘ওই পুলে’র জায়গায় ‘চানখাঁর পুল’ শব্দ দুইটা দে, শুনতে ভালো লাগবে। তাই করলাম। একদিন চিন্তা করলাম, গান যখন গাই, এটা গাইছি না কেন। বিটিভিতে ১৯৭৫-৭৬ সালের দিকে আবদুল্লাহ আবু সাইয়িদ স্যারের একটা ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের (সম্ভবত ‘চারুপাঠ’) জন্য গানটা রেকর্ড করলাম; কাকরাইলের ইপসা রেকর্ডিং স্টুডিওতে। সেই গানও দেখি রাতারাতি হিট।
মজার বিষয় হলো, পুরান ঢাকার চানখাঁর পুলে সত্যি সত্যি ‘হাজি চান’ নামের এক মুরুব্বি ছিলেন। গান শুনে তিনি তো বেজায় খুশি। মনে করলেন, গানটি তাঁকে নিয়েই লেখা হয়েছে। তিনি আমাদের এক বন্ধুকে পেয়ে বললেন, ‘আজম খান তো গানটা জব্বর গাইছে। গানের ম্যাজিকটাও (মিউজিক) ভি ফাটাফাটি হইছে। ওরে লইয়া একদিন মহল্লায় আহ। আমার দাওয়াত।’ তারপর আমরা বন্ধুরা মিলে একদিন তাঁর বাড়িতে যাই। গানবাজনা করি।
কিছুদিন আগে অমিতাভ রেজা ফোন করে বলল, “আপনার ‘আলাল দুলাল’ গানটা একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে ব্যবহার করতে চাই। আমি বললাম, ‘তুমি তো ভালোই বানাও। ঠিক আছে, ব্যবহার করো।’ অমিভাভ বলল, ‘একটা সমস্যা, গানটা নতুন করে কাকে দিয়া গাওয়াই।’ আমি বললাম, ‘নতুন কাউকে নিলে সে কেমন গাইবে, তার চাইতে বরং আমিই গেয়ে দিই।’ শুনে অমিতাভ বলল, ‘আপনি গাইলে তো ভালোই হয়।’ বিজ্ঞাপনচিত্রের জন্য গানটা আবার গাইলাম।
৩. অভিমানী তুমি কোথায়
এটা আমারই লেখা, ১৯৭৩ সালের দিকে সৃষ্টি। আমি খাতাকলমে কোনো দিন গান লিখতাম না। হঠাত্ মাথায় এসে পড়লে মুখে মুখেই বানিয়ে ফেলতাম। আমরা আড্ডা দিতাম চিটাগং হোটেলের সামনে। আমাদের সঙ্গে একটা গিটার থাকত। আমরা যেখানে গান করতাম, সেখানে এক ভারতীয় পাগল ছিল। সে সুরে সুরে একটা গান গাইত আর নাচত, ‘ইতলের বিনা, বিনারে ভাগি, বিনা চালা গ্যায়া।’ ঠান্ডা পাগল ছিল। শুনে খুব মজা লাগত। এই গান থেকে আমি পেয়ে গেলাম সুর। হঠাত্ই মুখ দিয়ে বের হয়ে গেল, ‘অভিমানী, তুমি কোথায় হারিয়ে গেছ...’।
৪. ওরে সালেকা ওরে মালেকা
এটা পাকিস্তান আমলের গান। জসীমউদ্দীন রোডে ঢুকতেই চিটাগং হোটেলের পাশে ছিল টাওয়ার হোটেল। ওটা একতলা থেকে দুইতলা হয়েছে। সেখানে একটা পানির ট্যাংক ছিল। আমাদের বন্ধু নীলু। গিটার বাজাত। ছোট বাঁশের স্টিক দিয়ে পানির ট্যাংকটাকে ও ড্রাম বানিয়ে বাজাতে লাগল। সেই রিদমের তালে তালে আমরা পাঁচ-ছয়জন বন্ধু মজা করছি। নীলুর বিটের তালে আমার মুখ থেকে হঠাত্ বের হলো, ‘ওরে সালেকা ওরে মালেকা, ওরে ফুলবানু পারলি না বাঁচাতে’। কোনো কারণ ছাড়াই। এ গান নিয়ে পরে দেড় ঘণ্টা মজা করলাম। এভাবে গানটা বের হয়। এরপর ১৯৭৩ সালে আমরা যখন পপগান করি, তখন হঠাত্ মনে হলো, এই গানটা করি না কেন। এরপর গানটা নতুন করে গাইলাম। তারপর তো গানটা সুপারহিট।
৫. রেললাইনের ওই বস্তিতে...বাংলাদেশ
১৯৭৪ সালের দিকে দেশে দুর্ভিক্ষ লাগল। ভালো মানুষ খাবারের আশায় শহরে এসে ফকির হয়ে গেল। তখন কমলাপুর থেকে নটর ডেম কলেজের ফুটপাত মানুষে ভরপুর। মানুষ মারা যাচ্ছে। ছোট বাচ্চারা মারা যাচ্ছে। কবর দেওয়ার মানুষ নেই। কে দাফন করবে। মা তাঁর দুধের সন্তানকে রেখে পালিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষুধার জ্বালায় বাচ্চাকে বিক্রিও করে দিচ্ছেন। তখন নতুন নতুন গান করতাম। আমি নিয়মিত পাঞ্জাবি পরতাম। বড় বড় চুল ছিল। ফুটপাতের বাচ্চাগুলো আমারে দেখলে মামা মামা বলে ডাকত। একদিন দেখি একটা বাচ্চা কাঁদছে। জিজ্ঞেস করলাম, ‘কী হইছে?’ একজন বলল, ‘মা বাচ্চাটারে রাইখা পলাইছে।’ সব শুনে বুকটা ফেটে গেল। মনে মনে তখনি গানের লাইন খুঁজে পেলাম, ‘রেললাইনের ওই বস্তিতে...’।
Sunday, June 5, 2011 Azam Khan passes away...
Country’s Pop Guru Azam Khan is no more. He died Sunday morning at Combined Military Hospital (CMH).
According to sources, the freedom fighter breathed his last at 10:20am. He was 62.
Suffering from oral cancer, the legendary singer left for Singapore July 14 last year for better treatment. After treatment at Mount Elizabeth Hospital he returned home.
He was admitted to Square Hospital on May 22 as his ocndition deteriorated. He was given life support.
With his health condition being unimproved, Azam Khan was moved to Combined Military Hospital (CMH) in Dhaka Cantonment June 1 night.
President Zillur Rahman has expressed deep shock at the death of Azam Khan.
------------------------------------------------------------------------------------------------ Innalillahi Wa Inna Iliahi Rajiun (Indeed we belong to Allah , and indeed to Him we will return)
__________________
-- Alwayz with !!! Champions are made from something they have deep inside them - a desire, a dream, and a vision!
-- Bangladesh are the Runners-up in the 2012 ASIA Cup!
When I was in Notre Dame, I lived right next to Azam Khan. All his old hunts were frequented by me. Yet I had no idea the dingy roads of Jasim Uddin road could inspire such music.
I don't particularly like Bangla Pop, but Azam Khan was much more than just a pioneer. He was a symbol of Bangladeshi youth, and his spirit, like an indomitable fire, embodied our strength. To his very end, he refused to grow old and I suspect at 60+ his soul was younger than mine.
The world is a worse place for his loss.
__________________
Our deeds are for us and yours for you; peace be on to you. We do not desire the way of the ignorant