BPL fixing allegations

[roman]

http://kalerkantho.com/index.php?vie...e_id=1&index=0

Feeling so bad for Ash. I really hope he was not involved and will come out clean

[mufi_02]

This whole fixing allegations brought out many things. Many in BC were rude and critical and almost came to conclusion that Ash is the criminal. Some called him 'village idiot' while others tried to be popular by creating legacy thread on him.

Fact is Ash is a poor cricketer who disappointed us many times. But we weren't able to differentiate between Ash the cricketer and Ash the person. We took our grudge on the cricketer and maligned the person.I am not saying he is innocent but at least we could have hold our judgments and criticism until official report is published.

Same goes with Ian Pont. I disagreed and argued with him on many things but never brought out irrelevant topics. He argued back but both of us were very civil about it and there was no hard feelings. His MLB contract, baseball pitch speed, Steyn etc. are totally irrelevant topics that was discussed at length in this thread.

Finally, it's really important to be careful about such sensitive matters. We might not like Ash the cricketer and Ian the coach but we should not call themselves liars/village idiot/and other bad things because that is criticizing Ash the person and Ian the person. Let's just wait for final official reports. A little patience is good.

[Zeeshan]

Originally Posted by mufi_02
This whole fixing allegations brought out many things. Many in BC were rude and critical and almost came to conclusion that Ash is the criminal. Some called him 'village idiot' while others tried to be popular by creating legacy thread on him.

Fact is Ash is a poor cricketer who disappointed us many times. But we weren't able to differentiate between Ash the cricketer and Ash the person. We took our grudge on the cricketer and maligned the person.I am not saying he is innocent but at least we could have hold our judgments and criticism until official report is published.

Same goes with Ian Pont. I disagreed and argued with him on many things but never brought out irrelevant topics. He argued back but both of us were very civil about it and there was no hard feelings. His MLB contract, baseball pitch speed, Steyn etc. are totally irrelevant topics that was discussed at length in this thread.

Finally, it's really important to be careful about such sensitive matters. We might not like Ash the cricketer and Ian the coach but we should not call themselves liars/village idiot/and other bad things because that is criticizing Ash the person and Ian the person. Let's just wait for final official reports. A little patience is good.

Nothing in your preachy post mentions that some of the accused ones broke forum rules.

[Dilscoop]

^ if anything that post broke the forum rules. He is insulting other people indirectly and posting false claims. We all know Zee can't be popular by opening poll threads! Ridic!

[zsayeed]

Originally Posted by roman
http://kalerkantho.com/index.php?vie...e_id=1&index=0

Feeling so bad for Ash. I really hope he was not involved and will come out clean

Interesting in that article: " তবে আশরাফুলের বাবা বললেন, 'গ্ল্যাডিয়েটরসের হয়ে খেলার জন্য পাওনা টাকার চেক ছিল সেটা। আর এই দলের চেক বাউন্স করাটা নতুন নয়। আমি নিজেও দুবার আশরাফুলের চেক নিয়ে ব্যাংকে গিয়ে ফিরে এসেছি।'"

Lot's of doubts are possible - waiting is the right thing to do for us. Hang in there.

[wktkeeper]

Originally Posted by roman
http://kalerkantho.com/index.php?vie...e_id=1&index=0

Feeling so bad for Ash. I really hope he was not involved and will come out clean

same here. waiting for the final report.

[firstlane]

উৎপল শুভ্র | তারিখ: ৩১-০৫-২০১৩

কেঁচো খুঁড়তে সাপ—এই প্রবাদটার ইংরেজি ভাষ্য জানা থাকলে বিপিএল তদন্তে আসা আইসিসির দুর্নীতি দমন কমিশনের (আকসু) প্রতিনিধিদের নিশ্চয়ই তা মনে পড়েছে। মোহাম্মদ আশরাফুল যে এত বড় ‘বোমা’ ফাটাবেন, সেটি বোধ হয় তাঁদেরও ধারণার অতীত ছিল। এসেছিলেন বিপিএলে ফিক্সিং তদন্ত করতে। কিন্তু তাঁদের কাছে দেওয়া মোহাম্মদ আশরাফুলের স্বীকারোক্তি বিপিএলের সীমানা ছাড়িয়ে আলো ফেলেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটের অন্ধকার এক জগতে। যেখানে বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রথম সুপারস্টার মোহাম্মদ আশরাফুলের উপস্থিতি তো আছেই, সঙ্গে জড়িয়ে গেছে বাংলাদেশের সাবেক দুই অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ ও খালেদ মাসুদ এবং সাবেক বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ রফিকের নামও।

সূত্র জানিয়েছে, আকসু প্রতিনিধিরা খোঁজখবর নিয়ে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে এসেছেন বুঝতে পেরে বিপিএলে ম্যাচ পাতানো ও স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার কথা জিজ্ঞাসাবাদের প্রথম দিনই স্বীকার করে ফেলেন মোহাম্মদ আশরাফুল। দ্বিতীয় দিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তিনবার স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার কথা তিনি স্বীকার করেন। সেটির সূত্র ধরেই উঠে আসে বাংলাদেশের ওই তিন সাবেক ক্রিকেটারের নাম। আকসু প্রতিনিধিদের আশরাফুল বলেছেন, এই তিন ক্রিকেটারই তাঁকে অন্ধকার ওই জগতের সঙ্গে প্রথম পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। আশরাফুলের ঘনিষ্ঠ কিছু সূত্র জানিয়েছে, প্রথম দিনেই বিপিএলে ম্যাচ পাতানোর সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আসার পর আশরাফুল বুঝতে পারেন, শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে। সেটির মাত্রা যাতে কম হয়, সেটি ভেবেই তিনি পরদিন সবকিছু খুলে বলার সিদ্ধান্ত নেন।

বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া আশরাফুলের জবানবন্দির টুকরাগুলো এক সুতায় গাঁথলে সেটি প্রায় রহস্যোপন্যাসের রূপ নেয়—
২০০৪ সালে ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে নিজেদের শততম ওয়ানডেতে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ভারতকে। পুরো দেশকে উৎসবে মাতিয়ে তোলা ওই দিনটিতেই আশরাফুলের গায়ে লাগে কলঙ্কের প্রথম ছিটা। ‘স্পট ফিক্সার’ হিসেবে আশরাফুলের অভিষেক এই ম্যাচেই। ম্যাচের আগের দিন টিম হোটেলেই জাভেদ নামে ভারতীয় এক বাজিকরের সঙ্গে আশরাফুলকে পরিচয় করিয়ে দেন খালেদ মাহমুদ, খালেদ মাসুদ ও মোহাম্মদ রফিক। সেখানেই জানানো হয় করণীয়—প্রথম ১৫ ওভারে কমপক্ষে ৬০ রান করতে হবে। সেটি বাংলাদেশ করেও ফেলে, যাতে এক চার ও দুই ছয়ে আশরাফুলের ৪১ বলে ২৮ রানের বড় ভূমিকা ছিল। এ জন্য আশরাফুল পান সাড়ে চার লাখ টাকা।

খালেদ মাসুদ প্রসঙ্গ এরপর আর আসেনি। তবে খালেদ মাহমুদ ও মোহাম্মদ রফিক এসেছেন বারবার। ২০০৯ সালে খালেদ মাহমুদ বাংলাদেশ জাতীয় দলের সহকারী কোচ নির্বাচিত হন। সে বছরই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর থেকে ফেরার পর মাহমুদ সুনীল ভাটিয়া নামে এক ভারতীয় বাজিকরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন আশরাফুলকে। মাহমুদের বাসায় এই পরিচয় পর্বে মোহাম্মদ রফিকও উপস্থিত ছিলেন। সুনীল ভাটিয়া নামটি পাঠকের পরিচিত লাগতে পারে। কদিন আগে শ্রীশান্ত-কাণ্ডে ভারতে গ্রেপ্তার হয়েছেন এই সুনীল। সুনীলের চাওয়া ছিল ‘খুব সামান্য’। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভারতের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টে লাঞ্চের পর নির্দিষ্ট তিন ওভারে ৬ রান করতে হবে। সেটি প্রথম ইনিংসে না দ্বিতীয় ইনিংসে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে দুই ইনিংসেই লাঞ্চের আগে আউট হয়ে যাওয়ায় আশরাফুল ‘কাজ’টা করতে সক্ষম হননি।

টাকা অবশ্য অগ্রিমই দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কাজ হয়নি বলে সেই সাত লাখ টাকা ফেরত চেয়ে আশরাফুলকে অনেক চাপ দিয়েছেন সুনীল ভাটিয়া। কখনো সরাসরি ফোন করে, কখনো বা মোহাম্মদ রফিকের মাধ্যমে। শেষ পর্যন্ত গত বছর আশরাফুল ওই সাত লাখ টাকা মোহাম্মদ রফিককে ফেরত দেন। কিন্তু সেটি আরেকটি অপকর্ম করে পাওয়া অর্থ থেকে। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্পট ফিক্সিং করে।

জাভেদ ও সুনীলের পর এখানেই দৃশ্যপটে আবির্ভাব আশরাফুলের ক্যারিয়ারের তৃতীয় বুকির। ২০০৭ সালে অধিনায়কত্ব পাওয়ার পরই গান্ধী নামে এই ভারতীয় বুকি আশরাফুলকে প্রস্তাব দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। আশরাফুল তাঁকে ফিরিয়ে দিয়েছেন বলেই দাবি করেছেন আকসুর প্রতিনিধিদের কাছে। তবে গান্ধীর সঙ্গে আবারও আশরাফুলের যোগাযোগ হয় শ্রীলঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ (এসএলপিএল) খেলার সূত্রে। ইংল্যান্ডের ব্ল্যাকহিথে খেলতে যাওয়া আশরাফুলকে ফোন করে ২০১২ এসএলপিএলে রুহুনা রয়্যালসে খেলার প্রস্তাব দেয় গান্ধী। আশরাফুলও প্রস্তাবটা লুফে নেন। রয়্যালসের প্রথম ম্যাচে না খেললেও দ্বিতীয় ম্যাচের আগেই গান্ধী আশরাফুলকে ফোন করে জানান যে, পরদিন তিনি খেলছেন এবং তাতে ‘ছোট্ট’ একটা কাজ করার আছে। ৭-৮-৯—এই তিন ওভারে ১৪ রান করতে হবে। কিন্তু আশরাফুল ষষ্ঠ ওভারেই আউট হয়ে যান। তবে হয়তো ভবিষ্যতের কথা ভেবেই তাঁকে প্রতিশ্রুত ১০ হাজার ডলার দেওয়া হয়।

সেই ‘ভবিষ্যৎ’ কদিনের মধ্যেই চলে আসে। শ্রীলঙ্কায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গান্ধীর ‘অ্যাসাইনমেন্ট’ পান আশরাফুল। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের ইনিংসের ৫ ও ৬ ওভার মিলিয়ে ১০ রানের কম করতে হবে, বিনিময়ে দেওয়া হবে ২৫ লাখ টাকা। ওই দুই ওভারে ৮ রান হওয়ায় শর্ত পূরণ হয়। তাতে অবশ্যই আশরাফুলের বড় ভূমিকা। পাওয়ার প্লের মধ্যে ওই দুই ওভারে ৭ বল খেলে তিনি করেন ৫ রান। পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলে মুশফিকুরের আউট হয়ে যাওয়া এবং নতুন ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ দুটি ডট বল খেলায় কাজটা সহজ হয় তাঁর জন্য। ঢাকায় ফিরে আশরাফুলও ২৫ লাখ টাকা বুঝে পান। সেখান থেকেই সুনীল ভাটিয়ার সাত লাখ টাকা ফেরত দিয়ে আসেন রফিককে। তবে সুনীল সেই টাকা ফেরত না নিয়ে গত বিপিএলেও কাজ করার প্রস্তাব দিয়ে গেছেন।

কদিন আগে দিল্লি পুলিশের সূত্র দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল, সুনীল ভাটিয়া বাংলাদেশের এক নামকরা ক্রিকেটারের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ আছে বলে জানিয়েছেন। পরে পুলিশ এক সংবাদ সম্মেলনে এটি উড়িয়ে দিলেও আকসুর কাছে আশরাফুলের স্বীকারোক্তি প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে—সেই নামকরা ক্রিকেটারের নাম কি মোহাম্মদ রফিক?

Read more:
http://www.prothom-alo.com/detail/da...356603#Scene_2

[firstlane]

উৎপল শুভ্র | তারিখ: ৩১-০৫-২০১৩

২০১২ সালে বিপিএলের প্রথম আসর নিয়েও বিতর্কের শেষ ছিল না। এ-জাতীয় টুর্নামেন্টে যেটি বিতর্কের অপরিহার্য অনুষঙ্গ, যথারীতি সেই ফিক্সিংও ছিল এর মধ্যে। তবে ম্যাচ পাতানো বিতর্ক নিয়ে ঝড় ওঠে গত জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত বিপিএলের দ্বিতীয় আসরে। ২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস-চিটাগং কিংস ম্যাচটিই ছিল সবচেয়ে বেশি বিতর্কিত। তবে আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের (আকসু) সন্দেহের তালিকায় ছিল ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের আরও দুটি ম্যাচ। ১১ ফেব্রুয়ারি মিরপুরে খুলনা রয়্যাল বেঙ্গলস ও পরদিনই বরিশাল বার্নার্সের বিপক্ষে সেই দুটি ম্যাচেও ফিক্সিংয়ের প্রমাণ পেয়েছে আকসু।

২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে চিটাগং কিংসের কাছে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের পরাজয়টা যে পূর্বনির্ধারিত ছিল, সেটি ওই ম্যাচের দর্শকদের না বুঝে উপায় ছিল না। অভিনয়টা ছিল এমনই কাঁচা।
শেষ মুহূর্তে মাশরাফিকে সরিয়ে আশরাফুলকে অধিনায়ক করা, ঢাকার ইনিংসে শুরুতেই ব্যাটসম্যানদের আউট হয়ে যাওয়ার ব্যগ্রতা, পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে মাত্র ১৫ রান, ইংলিশ ব্যাটসম্যান ড্যারেন স্টিভেনসের অদ্ভুতুড়ে রানআউট, ১৯তম ওভারে আউট হওয়ার আগে আশরাফুলের স্বভাববিরুদ্ধ ৪৮ বলে ৩৩ সন্দেহের ডালপালা ছড়িয়ে দিয়েছিল তখনই। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, আকসুর কাছে আশরাফুল স্বীকার করেছেন, গ্ল্যাডিয়েটরসের মালিক সেলিম চৌধুরী এবং তাঁর বড় ছেলে শিহাব চৌধুরী ম্যাচের আগেই বলে দিয়েছিলেন, এই ম্যাচে হারতে হবে। শুধু ম্যাচ হারাতেই সীমাবদ্ধ ছিল না এই ‘ফিক্সিং’। সঙ্গে স্পট ফিক্সিংয়ের দুটি ব্যাপারও ছিল। যার কোনোটিতেই অবশ্য ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকের ইচ্ছা পূরণ হয়নি।

প্রথম স্পট ফিক্সিংটা হয়েছিল ৫-৬-৭—এই তিন ওভার নিয়ে। যাতে ৩৫ বা এর বেশি রান দিতে হবে। এই তিন ওভার কাকে কাকে দিয়ে বোলিং করাতে হবে, সেটিও আশরাফুলকে বলে দেওয়া হয়—এক বিদেশিকে দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশের দুই আন্তর্জাতিক বোলার মাহবুবুল আলম (রবিন) ও মোশাররফ হোসেন (রুবেল)। ওই তিনজনের সঙ্গে সব ঠিক করা আছে বলেও আশরাফুলকে জানান ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক। কথা অনুযায়ী আশরাফুল এই তিনজনকে ওই সময়ই বোলিংয়ে আনেন। কিন্তু বোলারদের রান দিতে আপ্রাণ চেষ্টার পরও ওই তিন ওভারে চট্টগ্রামের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ২৮ রানের বেশি হয়নি।

মোশাররফ ও মাহবুবুল অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কাল মুঠোফোনে মোশাররফ প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘জানি না কীভাবে এসব ছড়াচ্ছে। হতে পারে কেউ ষড়যন্ত্র করছে। আমাকে এ রকম কোনো প্রস্তাবই কেউ কখনো দেননি।’ মাহবুবুলের দাবি, ‘এ রকম কোনো কিছুই ঘটেনি। যা শুনেছেন ভুল শুনেছেন। আমি এ রকম কোনো অফার পাইনি। এ রকম কিছু করিওনি।’

চিটাগং কিংসের বিপক্ষে ম্যাচে দ্বিতীয় স্পট ফিক্সিংটা ছিল ১৬ থেকে ১৯—এই চার ওভারে ৬০ বা এর বেশি রান দিতে হবে। স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য নির্ধারিত ওভারগুলো একটা কাগজে লিখে আশরাফুলকে দিয়ে দিয়েছিলেন ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকের ছেলে। এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েই সর্বশেষবার ঢাকায় এসেছিলেন আকসু প্রতিনিধিরা। এই চার ওভারের প্রথম তিনটিতে মাত্র ১৩ রান ওঠার পর ১৯তম ওভারটি করতে আসেন আশরাফুল। সেই ওভারে মাত্র ১ রান দিয়ে একটি উইকেটও পান। আশরাফুল হয়তো বোলিংয়ে নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টাই করেছেন। কারণ, স্পট ফিক্সিং যে ব্যর্থ হতে যাচ্ছে, সেটি তো ওই ওভারের আগেই পরিষ্কার হয়ে গেছে। এক ওভারে ৪৭ রান দেওয়া তো আর সম্ভব নয়!

মজাটা হলো, যে মোশাররফ রুবেলের রান দেওয়ায় বড় ভূমিকা পালন করার কথা ছিল বলে অভিযোগ, ব্যাটসম্যানদের ‘ব্যর্থতায়’ উল্টো মাত্র ১৭ রান দিয়ে তিনি ২ উইকেট পেয়ে যান। এই ম্যাচে স্পট ফিক্সিংয়ের অংশটুকু চিত্রনাট্য অনুযায়ী না হলেও ম্যাচ হারতে সক্ষম হওয়ায় ঢাকায় ফেরার পর আশরাফুলকে ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক ১০ লাখ টাকার একটি চেক দেন।

আশরাফুলের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় খুলনার বিপক্ষে ম্যাচে শুধু স্পট ফিক্সিংই হয়েছিল। সেটি হলো ৪-৫-৬—এই তিন ওভারে ৩৯ রান করতে হবে। সেটি নিশ্চিত করার জন্য ওপেনার ও টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ছক্কা মারার জন্য বিশেষ পুরস্কারও ঘোষণা করেছিলেন গ্ল্যাডিয়েটরসের মালিক। কিন্তু ওই তিন ওভারেই উইকেট পড়ায় ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ১৩ রানের বেশি করতে পারেনি। ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে উল্টো ঢাকার হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। শেষ পর্যন্ত আশরাফুলের সেঞ্চুরিতে ঢাকা সেই ম্যাচ জেতে, তবে তাতে প্রতিপক্ষ খুলনা দলেরও ভূমিকা ছিল কি না, এ নিয়ে সন্দেহের যথেষ্ট কারণ এবং কিছু প্রমাণও পেয়েছে আকসু। এই ম্যাচে জেতার পরও ঢাকার ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকের বিমর্ষ ভাব সাংবাদিকদের মধ্যেও তখন আলোচনার খোরাক হয়েছিল। ম্যাচ জেতার চেয়ে যে ৪-৫-৬ ওভারে ৩৯ রান দেওয়াটা তাঁদের অর্থাগমের জন্য বেশি জরুরি ছিল।

পরদিনই অর্থাৎ ১২ ফেব্রুয়ারি বরিশালের বিপক্ষে ম্যাচে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক ও তাঁর ছেলে প্রথমে আশরাফুলকে হারার কথা বললেও পরে ঠিক হয়, ঢাকা জেতার জন্যই খেলবে। তবে স্পট ফিক্সিং অনুষঙ্গ এখানেও ছিল: ৬-৭-৮—এই তিন ওভারে ৩৫ বা এর বেশি রান করতে হবে। এখানেও বোলাররা ‘ব্যর্থ’, ওই তিন ওভারে রান হয়েছে মাত্র ১৪। এই ম্যাচের আগে আবার ভারতীয় এক বুকির কাছ থেকে আশরাফুলের কাছে প্রস্তাব আসে, এই ম্যাচ হারাতে পারলে ৮০ লাখ টাকা দেওয়া হবে। প্রথম আলোর কাছে থাকা তথ্য অনুযায়ী, আকসুর কাছে আশরাফুল দাবি করেছেন, এই প্রস্তাব তিনি ফিরিয়ে দিয়েছেন। তবে সেই ম্যাচেই সাকিব আশরাফুলের দোষে রানআউট হন, আশরাফুল নিজে করেন ৩১ বলে ২০ এবং ঢাকা হেরে যায়।
বরিশালের সঙ্গে ম্যাচে স্পট ফিক্সিং চিত্রনাট্য অনুযায়ী কাজ না করায় এবং ম্যাচ হেরে যাওয়ায় আশরাফুল অন্য কোনো বুকির হয়ে কাজ করছেন কি না, মালিকপক্ষের মনে এই সন্দেহ জাগে। যে কারণে ১৪ ফেব্রুয়ারি চিটাগং কিংসের বিপক্ষে পরের ম্যাচে মাশরাফি অধিনায়ক হয়ে ফেরার পর আশরাফুলকে ব্যাটিং অর্ডারে নামিয়ে দেওয়া হয়। প্রথমে ব্যাটিং করে ঢাকা ৬ উইকেটে ১৬৮ করে। আশরাফুলকে ব্যাটিংয়ে পাঠানোই হয়নি।

আকসুর কাছে বিপিএল-সংক্রান্ত আশরাফুলের স্বীকারোক্তিতে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের মালিক সেলিম চৌধুরী ও তাঁর ছেলে শিহাব চৌধুরী ছাড়াও দলের ইংলিশ কোচ ইয়ান পন্ট, বাংলাদেশের দুই বোলার মোশাররফ হোসেন (রুবেল) ও মাহবুবুল আলমের (রবিন) নাম এসেছে। এসেছে দুই শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়ের নামও। পন্ট অবশ্য দুই দিন আগে ইংল্যান্ডের এক পত্রিকার কাছে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

Read more:
http://www.prothom-alo.com/detail/da...356605#Scene_6

[AsifTheManRahman]

Originally Posted by roman
http://kalerkantho.com/index.php?vie...e_id=1&index=0

1. Ashraful is not a "chotto manush". That's such an auntie comment.
2. So he spends most of his time in the off season at his restaurant instead of training and keeping fit? Just...awesome.

[AsifTheManRahman]

What have you done Ashraful? If any of the above is true, needless to say, it's just pathetic.

[AsifTheManRahman]

Btw, pay somebody to score a certain number of runs or more (60 off the first 15 overs)? How's that spot fixing? LOL.

"I will only play well if a bookie pays me for it."

Posted via BC Mobile Edition (Blackberry)

[mufi_02]

Originally Posted by Zeeshan
Nothing in your preachy post mentions that some of the accused ones broke forum rules.

Originally Posted by Dilscoop
^ if anything that post broke the forum rules. He is insulting other people indirectly and posting false claims. We all know Zee can't be popular by opening poll threads! Ridic!

I am not trying to preach anything or said anyone broke any rules. I am saying lets just wait for official reports. For all I know they might be guilty and we will only find out through time. Nothing is clear yet.

[wktkeeper]

how come they know such details even before the report is published? as far the interrogation or questioning happens, it happen privately with the individual player. how come reporters knows it before hand?

looks fabricated.

[Rinathq]

Bangladeshi media

[Tigers_eye]

Originally Posted by rinathq
Bangladeshi media

Exactly!! ...

সূত্র জানিয়েছে, আকসু প্রতিনিধিরা খোঁজখবর নিয়ে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে এসেছেন বুঝতে পেরে বিপিএলে ম্যাচ পাতানো ও স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার কথা জিজ্ঞাসাবাদের প্রথম দিনই স্বীকার করে ফেলেন মোহাম্মদ আশরাফুল। দ্বিতীয় দিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তিনবার স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার কথা তিনি স্বীকার করেন। সেটির সূত্র ধরেই উঠে আসে বাংলাদেশের ওই তিন সাবেক ক্রিকেটারের নাম। আকসু প্রতিনিধিদের আশরাফুল বলেছেন, এই তিন ক্রিকেটারই তাঁকে অন্ধকার ওই জগতের সঙ্গে প্রথম পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। আশরাফুলের ঘনিষ্ঠ কিছু সূত্র জানিয়েছে, প্রথম দিনেই বিপিএলে ম্যাচ পাতানোর সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আসার পর আশরাফুল বুঝতে পারেন, শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে। সেটির মাত্রা যাতে কম হয়, সেটি ভেবেই তিনি পরদিন সবকিছু খুলে বলার সিদ্ধান্ত নেন।...[/বাংলা]

সূত্র and ঘনিষ্ঠ কিছু সূত্র.

[wktkeeper]

if the report is true then khale masud, sujon and rafiq should have been questioned. but they did not questioned them. i think media is trying heart and soul to put our nations pride, our cricket, down.

[oronnya]

Woowww the news is in the 1st page of PA !!! Utpal Shuvra is a powerful media person... either he got an informer who is leaking all these info or he is just making up stuffs... The way he mentioned each match and the overs for the spot fixing it's just so creepy... If he has that strong evidence then he should disclose the name of the informer too... Otherwise I seriously think Ash, Shujon,Pilot, Rafiq (shocked to see his name ) and Pont all should take these media people to court... It's their reputation at stake here... I don't know why none of these people has come to media and denied the allegation against them...

It's getting nasty.. If all these are true then I think more powerful people are involved and now they all will either try to cover up the whole thing all they will just start playing the blame game.. BD cricket ekhono thikbhabe hattei shikhlona, regular jetar khomotai toiri holona er modhhei jodi eibhabe corrupt hoi tahole r ki bolbo... ekhon to protita haar e amar kachhe shondehojonok lagbe...etto bhalobashi jei doltake jei chhelegulake taderke jodi ekhon bishhash e korte na pari

[Ajfar]

Originally Posted by wktkeeper

looks fabricated.

আকসুর কাছে আশরাফুল দোষ স্বীকার করেছেন বলে যে খবর, সেটিও এভাবে খণ্ডাতে চেয়েছেন তাঁর বাবা, 'অনেক সময় জেরার মুখে মানুষ নার্ভাস হয়ে পড়ে। ও তো ছোট্ট মানুষ। হয়তো জেরার মুখে আবোলতাবোল বলে থাকতে পারে।'

Link

If we go by the KK report, his father never denied the news about what Asharful said to the anti corruption unit, instead he tried to come up with excuse saying o tow choto manush, hoito jerar mukhe abol tabol bole thakte pare. KK is not the most reliable newspaper out there, but at the same time most of the newspapers are reporting along the same line. If it was just one newspaper that's one thing, but when so many different media outlets are saying the same thing, its kind of hard to believe it's fabricated. As for inside news getting out, this is not something new in BD. How did Richard Pybus's contract issue get out to the public?

[Shubho]

All this drama is pom Gana.

[Ajfar]

Originally Posted by oronnya
If he has that strong evidence then he should disclose the name of the informer too...

I doubt he or any other journalist will do that. If he does have some confidential informant feeding him inside news, he won't want to give up his source. If everyone knows who to get the news from than Uptal Shuvra doesn't have an advantage over the rest of his competition.

[Habib]

Originally Posted by Ajfar
I doubt he or any other journalist will do that. If he does have some confidential informant feeding him inside news, he won't want to give up his source. If everyone knows who to get the news from than Uptal Shuvra doesn't have an advantage over the rest of his competition.

Coincidentally enough, Utpol Shuvro is very close to Ashraful.

[Jadukor]

Utpal Shuvro has always been a huge Ashraful defender. To see him writing all these things in detail dashed my hopes of all these stories being untrue. Now the names of Rafique, Masud and Mahmood is coming up. These are guys I grew up watching. Rafique has always been my hero. This is like a nightmare for any bd cricket fan

[BD Tigers]

what Prothom-Alo just published (if this is true) is total DISASTER. Can't believe this is happening. If proven, every party needs to be banned for LIFE. No ifs and buts about it. Disgusting...

[zsayeed]

seems like Utpal Shuvro wrote for CI as well before: http://www.espncricinfo.com/magazine...ry/369978.html

[zman]

Searching for some silver lining - if there is any - in all this dark cloudy mess...so far the allegations are against former and a couple of current washed up players who are dispensable in the context of present day cricket...once we get the facts straight I hope no additional characters are introduced so that the strength of our team won't take a serious hit.