todays News Paper on Banglawash

[al-Sagar]

[al-Sagar]

http://eprothomalo.com/contents/2010..._19_22_4_b.jpg

[al-Sagar]

[Ajfar]

dekhe tow mone hoi Siddons er gaye holud.

[al-Sagar]

[al-Sagar]

[wiseshah]

Originally Posted by bangladesh_sy
dekhe tow mone hoi Siddons er gaye holud.

amar to money hoy lotus er gaye holud (holud punjabi) or may be he is trying to be badmash Himu (humayun ahmed's character)

[al-Sagar]

[RazabQ]

So Shakib is planning on skipping the NCL (except for Dhaka fixtures). Good call. He needs a rest.

[Dilscoop]

More pictures please. I like lookin at pictures. I hate reading.

[godzilla]

Originally Posted by Dilscoop
More pictures please. I like lookin at pictures. I hate reading.

Ditto

BTW if am not mistaken, weren't you suppose to change your DP if BD won 4-0 ... not sure if it was you or not ...

[Dilscoop]

no, my sig, which I did change already.

[Razi]

[shakibrulz]

Wow man, Shakib is so simple in real life Why can't he dress a little better though? That shirt looks cheap

[Razi]

[BANFAN]

Originally Posted by shakibrulz
Wow man, Shakib is so simple in real life Why can't he dress a little better though? That shirt looks cheap

I wish he maintains this simplicity & originality ........

[simon]

wow,Mash keto hero r moto laagchey,
oi eto doladoli korte pochondo kore kaan.

[Naimul_Hd]

where is Tamim ? He should have been there too with along with Mash and Ash.

[lamisa]

wow,look at shuvo!!!

[PoorFan]

Lota doing great.

[Habib]

Shuvo k dekhe to amader foreign coach ra voy paabe.

[Zeeshan]

Originally Posted by Razi

bib koi?

[Haru-party]

pont-to shakibke pacer banaye charbe

[simon]

Originally Posted by Habib
Shuvo k dekhe to amader foreign coach ra voy paabe.

u read my mind,I was thinking exactly the same.

[roman]

প্রত্যাশা আছে, চাপ নয়

ক্রীড়া প্রতিবেদক | তারিখ: ২০-১০-২০১০

• ০ মন্তব্য
• প্রিন্ট
• ShareThis

পরের সংবাদ»
শেকড়ে ফিরে গিয়েছিলেন জাতীয় দলে খেলা বিকেএসপির সাবেক ছাত্ররা। কাল সেখানেই সাকিব বনাম মুশফিকুর একাদশের ফুটবল ম্যাচও হলো
প্রথম আলো

সাকিবের দল হেরে গেছে! বিকেএসপি থেকে ভেসে আসা এই খবরে যুগপৎ বিস্মিত ও শোকাহত হওয়ার কারণ আছে। প্রথম কথা হলো, হঠাৎ সাকিবের দল কী ম্যাচ খেলল? যদি বা খেলল, এমন ফর্মে থাকা অবস্থায় তাদের কারা হারিয়ে দিল!
হারিয়ে দিল মুশফিকের দল। আর খেলাটা যেহেতু ফুটবল, তাই ক্রিকেটের ফর্মটা এখানে আর কাজে লাগল না সাকিবের। মুশফিক-বাহিনীর কাছে এক্কেবারে যাচ্ছেতাইভাবে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ অধিনায়কের ফুটবল দল।
বুঝতেই পারছেন, নেহাত মজার খেলা। গত দিন কয়েক ধরে আনন্দে ভাসতে থাকা বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অনেক খেলোয়াড়ের জন্য কালকের দিনটাও অতি আনন্দে কাটল। সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর অভ্যর্থনার মতো ওজনদার অনুষ্ঠান ছিল। তার আগে বিকেএসপিতে ফুটবল খেলে, মজা করে, বর্তমান ছাত্রদের সঙ্গে মিলে খাওয়াদাওয়া করে দিন পার করলেন সাকিব, তামিম, মুশফিকুর, ডলার, সোহরাওয়ার্দীসহ আরও অনেকে।
মজা করে দিন কাটানো বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের জন্য নিশ্চয়ই নতুন কিছু নয়। কিন্তু এবারের মতো ফুরফুরে হাওয়া যেন ক্রিকেটারদের গায়ে আগে লাগেনি। কাল বিকেএসপি থেকে ফেরার পথে ফোনে কথা বলতে বলতে আবারও উচ্ছ্বাসে ভেসে গেলেন রকিবুল হাসান, ‘আসলে স্বপ্নের মতো সময় কাটছে। সবাই খুব আনন্দে আছি। আপাতত কয়েকটা দিন এই আনন্দ উপভোগ করতে চাই।’
উচ্ছ্বাসের অন্য একটা পিঠও আছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা দিব্যি বুঝতে পারছেন, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে পুরস্কার, সম্মান, করতালি যেমন প্রাপ্তি হয়েছে; এখান থেকেই তাঁদের আরেকটা প্রাপ্তি—অসামান্� � প্রত্যাশার চাপ।
চাপের স্বরূপটা এখনই অনুমান করতে পারছেন শাহরিয়ার নাফীস, ‘বিশ্বকাপের কথা বাদ দিন। জিম্বাবুয়ে সিরিজই এই চাপের জন্য খুব কঠিন একটা সিরিজে পরিণত হবে। লোকে ভাববে, নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করা বাংলাদেশ জিম্বাবুয়েকে স্রেফ উড়িয়ে দেবে।’
প্রত্যাশার চাপ যে তৈরি হচ্ছে, সে খবর খেলোয়াড়দের কানেও পৌঁছাচ্ছে। কিন্তু মাশরাফি বিন মুর্তজা চান, প্রত্যাশা আর বাস্তবতার মধ্যে ন্যূনতম ব্যবধানটা যেন থাকে, ‘আমরা ভালো খেলব, সমর্থকদের প্রত্যাশা বাড়বে—এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু রাতারাতি আমরা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাব, এমন আশা করা ঠিক নয়। নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করা মানে এই নয় যে আমরা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছি। প্রত্যাশা করা ভালো, তবে সেটা বাস্তবতাবর্জিত হওয়া উচিত নয়।’
বাস্তব প্রত্যাশাটা তাহলে কী? ইমরুল কায়েস যেন একটু অসহিষ্ণু হয়ে উঠলেন, ‘আমাদের দল এখন যে পারফরম্যান্স করছে, সেটাকেই প্রত্যাশার বেশি বলতে পারেন। আমাদের যে ক্রিকেট কাঠামো, যেমন ঘরোয়া ক্রিকেট; তাতে নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করাটাই অনেক, তাই না?’
ইমরুল-মাশরাফিরা সমর্থকদের উত্তেজনার পারদ একটু নিচেই নামাতে চাইছেন যেন। কিন্তু তাঁরাও জানেন, এ পারদ খুব বেশি নিচে নামার নয়। ইমরুল যেমন বলছিলেন, ‘সমর্থকেরা অবশ্যই এখন একটু বেশি চাইবে। তাদের সে অধিকার আছে। আমাদের নিজেদেরই তো নিজেদের ওপর প্রত্যাশা বেড়ে গেছে। আমাদের কাছে এখন এটুকু আশা করা যায়, আমরা আর কোনো দলের বিপক্ষেই অসহায় আত্মসমর্পণ করব না।’
ইমরুলের সঙ্গে দারুণ একমত আবদুর রাজ্জাক, ‘প্রত্যাশা করা অন্যায় কিছু নেই। আমরা ভালো করেই জানি, এখন আমাদের নিয়ে সবার স্বপ্ন আগের চেয়ে একটু বড়। কিন্তু স্বপ্নটাকে সীমার মধ্যেই রাখতে হবে। আমরাও কথা দিতে পারি, এই দলটা অন্তত আগের মতো ধারাবাহিকতার অভাবে ভুগবে না, লড়াই না করে হার মানবে না।’
প্রত্যাশার একটা মাপকাঠি শাহরিয়ার নাফীসের কাছেও আছে, ‘আমাদের কাছে এখন এটুকু আশা করা যায় যে এই দলটা জয়ের জন্যই মাঠে নামবে; শুধু খেলার জন্য খেলতে মাঠে যাবে না।’
তা-ই যেন হয়।