Lotus kamal - press conference

[razath]

He does not still have any regret of excluding Tamim from the team and ex-cricketers from the BCB though he admits that he does not have enough knowledge about cricket but he wants to control over everything. (source-kk, jk, ds)

What a person.

[AsifTheManRahman]

Can you post the article?

[playmaker]

ar koto thread? bhallagena. Such losers dont deserve so many threads

[zsayeed]

http://www.thedailystar.net/newDesig...php?nid=226036
Strong words at the end, taking on the ICC!

Smoke and Mirrors
Bangladesh Cricket Board (BCB) president AHM Mustafa Kamal on Monday broke his silence two days after his return from abroad but he turned up only to provide some pointless answers to the recent burning issues and controversies surrounding him.

Everybody was expecting some clear explanations from the BCB boss regarding some issues like the interference in the team selection, the former cricketers' campaign to uphold their councillorship rights in the BCB constitution and Prime Minister Sheikh Hasina's concern over the current crisis, but in the end his answers in no way cleared the air.

Rather Kamal, a ruling party MP, came up with his usual vague answers like “I will do everything in the greater interest of the game”, “I believe in transparency”, etc. But there was a surprise in store when he said that the councillorship rights of the former players had not yet been abolished in the new amendment.

“As far as I know there is nothing in the amendment to show that it has been abolished. How that right will be upheld has not yet been determined. The best decision will be taken in the greater interest of the game, so there is nothing to be worried about and there is no scope for anybody to think that he has been removed from the councillorship,” responded the BCB chief when asked about the former cricketers' campaign against the recent constitution amendment and the prime minister's concern over this issue.

He was not prepared to clear his position regarding the controversy over team selection which triggered the resignation of chief selector Akram Khan, who later withdrew it following a meeting with the prime minister and neither regarding whether he had any discussions with the premier over the current crisis.

“In my absence there were some news published out of context. As a human being I may have some flaws but whatever I did I did for the good of cricket. And I have faith in myself that I did my job perfectly. Please don't ask any question about the issue of team selection and any player because I will clear everything after this event (Asia Cup),” said Kamal.

He was however quick to shy away from his promise as he made a contradictory statement over the procedure of the team selection. “True, the selectors will select the team and it's a normal practice everywhere but the board is not a rubber stamp and I'm also not thinking of myself as a rubber stamp. In the end it is the board which has to take all the responsibility,” he defended his role in the controversy over his interference in the team selection.

It seemed that the BCB president, who reportedly expressed his satisfaction over the security arrangements in Pakistan during his recent visit with the security team, changed his stance about Bangladesh's proposed tour to Pakistan as he said: “First of all, I am waiting for the security team's report and we will inform ICC once we get it and after that we need the government's permission.”

He also threatened that Bangladesh will not tour Pakistan if the ICC fail to maintain standard practice regarding the issue of sanctioning neutral match officials. Kamal rubbished the ICC Chief Executives' Committee's (CEC) recommendation to the ICC Board; that granting of the special dispensation of non-neutral match officials to participate in the matches would be justified.

[razath]

ক্রিকেটারদের বোর্ড থেকে বাদ দেওয়া হয়নি!

ক্রীড়া প্রতিবেদক : ৭ মার্চ মিরপুর স্টেডিয়াম উত্তপ্ত। পদত্যাগ করেন প্রধান নির্বাচক আকরাম খান। এর কারণ হিসেবে দল নির্বাচনে বোর্ড সভাপতির সরাসরি হস্তক্ষেপের কথাই বলেছিলেন সাবেক এ অধিনায়ক। সে সময় বিদেশে থাকায় বোর্ড সভাপতির মন্তব্য জানা যায়নি। তাই গতকাল দুপুরে আ হ ম মোস্তফা কামালের প্রেস কনফারেন্স শুনে 'ঢাকা চলো'র চেয়েও বেগবান ছিল সংবাদকর্মীদের 'মিরপুর চলো'! কিন্তু শুরুতেই এশিয়া কাপের মাঝপথে দল নির্বাচনী ইস্যুর ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করবেন না বলে জানিয়ে দেন বিসিবি সভাপতি। তবে আকরাম খানের পদত্যাগের এক দিন পর গঠনতন্ত্র থেকে খেলোয়াড়দের 'কোটা' বাতিলের প্রেক্ষিতে ক্রিকেটার্স অব বাংলাদেশের নানা অভিযোগের জবাব দিয়েছেন মোস্তফা কামাল।
কাউন্সিলরশিপ থেকে ক্রিকেটারদের বাদ দেওয়ার অভিযোগই প্রথমে নাকোচ করে দিয়েছেন বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল, 'কেউ কাউকে বাদ দেয়নি। অন্য ক্যাপাসিটিতে যে কারো বোর্ডের কাউন্সিলর হওয়ার সুযোগ রয়েছে।' তবে ১ মার্চ বিসিবির ইজিএমে সংশোধিত গঠনতন্ত্র নিয়ে যে তুমুল বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা অচিরেই থামবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি, 'ইজিএমে বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক হয়েছে অনেক, আলোচনা হয়েছে অনেক। এমনকি সেখানে আমাদের একটা সিদ্ধান্তও আছে। এই সিদ্ধান্তটি আপনারা পাবেন। মন্ত্রণালয়ে যখন প্রিন্ট হবে তখন আপনারা জানতে পারবেন। খেলোয়াড় কোটার ব্যাপারে এখন তারা আরো বেশি সোচ্চার। এরই মধ্যে তারা আমাদের মাননীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। আমি জানি যে কেউ কেউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করেছেন। যেহেতু এখন সবার বিবেচনায় বিষয়টি আছে আমি বিশ্বাস করি ক্রিকেটের স্বার্থে বিষয়টির নিষ্পত্তি হবে। এটা নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই।'
যদিও বাস্তবতা হলো, বিসিবির সবশেষ ইজিএমে কাউন্সিলর হিসেবে ১৫ ক্রিকেটারের জন্য নির্ধারিত 'কোটা' বাতিল করা হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে ক্ষুব্ধ সভায় বিসিবি সভাপতি এবং গঠনতন্ত্র সংশোধনী কমিটির প্রধান দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুলের ক্রিকেট-জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সাবেক ক্রিকেটাররা। এর প্রতিক্রিয়ায় কামাল, 'টুটুল সাহেব কতটুকু ক্রিকেট বোঝেন, জানি না। তবে আমি সেভাবে ক্রিকেট খেলিনি। তাই অত ভালো বুঝি না।' তবু তিনি বিসিবি প্রধান হিসেবে কাজ করে যেতে চান। কারণ, 'আমি ক্রিকেটকে ভালোবাসি। আজ যা করছি, তা হয়তো আপনাদের মনোপূত হচ্ছে না। কিন্তু যা করছি, ক্রিকেটের ভালোর জন্যই করছি। একদিন আপনারাই এর মূল্যায়ন করবেন।' ক্রিকেটার্স অব বাংলাদেশ ব্যানারের নিচে উপস্থিত ক্রিকেটাররা সেদিন বিসিবির বিরুদ্ধে ঢালাও দুর্নীতির অভিযোগও করেছিলেন। সে অভিযোগ শুনে পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন আ হ ম মোস্তফা কামাল, 'উনারা নিরপেক্ষ অডিটের কথা বলেছেন। বিসিবিতে আমরা একটা না, তিনটা প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে অডিট করাই। আমি যখন দায়িত্ব নেই, তখন বিসিবির অ্যাকাউন্টে ৪০ কোটি টাকা ছিল। জুনে তা ১৫০ কোটি হবে।' তাই ক্রিকেটারদের দুর্নীতির অভিযোগকে 'রাজনৈতিক বিবৃতি' বলে মনে করছেন তিনি।
সংশোধিত গঠনতন্ত্রে দল নির্বাচনে বোর্ডের সম্পৃক্ততা বাড়ানো প্রসঙ্গে কামাল প্রথমে বলেছেন, 'দল নির্বাচকরাই গড়বেন। কিন্তু বোর্ডের অনুমোদন লাগবে। বোর্ড তো রাবার স্ট্যাম্প না। আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে নিজেকে রাবার স্ট্যাম্প মনে করি না। আমি মনে করি যে নির্বাচক যাঁরা আছেন তাঁরা আমাদের সঙ্গে আলাপ করবেন। দল নির্বাচনের প্রাথমিক দায়বদ্ধতা আমাদের। নির্বাচকদের দল অনুমোদন করব নাকি বাতিল করব, তা আমাদের এখতিয়ারে থাকবে। আবার কিছু পরিবর্তন করারও সুযোগ থাকবে। যাতে করে ভবিষ্যতে দল নির্বাচন নিয়ে কোনো বিতর্ক না হয়।' বোর্ডই যদি দল নির্বাচনে এতটা জড়িত হয়, তাহলে আর নির্বাচকদের কাজের স্বাধীনতা রইল কই? নির্বাচকদের ওপর আস্থাই বা থাকল কোথায় বোর্ডের? বিসিবি সভাপতি মনে করছেন এর পরও স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন আকরাম খানরা। নির্বাচকদের ওপর আস্থাশীলও তিনি, 'অবশ্যই আস্থা আছে। শতভাগ আস্থা আছে। নির্বাচকদের নিয়োগ দিয়েছি আমরাই। তাই তাঁদের ওপর শতভাগ আস্থা আছে। তার পরেও আমাদের কিছু শেয়ার করার ব্যবস্থা থাকতে হবে।'
এ 'ভাববিনিময়' পরবর্তী দল নির্বাচনে কী ভূমিকা রাখে, কে জানে! বিসিবি সভাপতির আস্থার এ ঘোষণাতেও যে সংশয়মুক্ত হওয়া যাচ্ছে না, 'আমি একটা কথা শুধু বলব, আমি মানুষ, আমার হয়তো ভুল-ভ্রান্তি থাকতে পারে, কিন্তু আমি যা-ই করেছি, ক্রিকেটের স্বার্থে করেছি এবং আমি বিশ্বাস করি আমি আমার কাজটি যথাযথভাবেই করেছি।'

http://www.kalerkantho.com/?view=det..._id=1&index=15

[mufi_02]

^^ Is that Tutul next to Kamal?

[playmaker]

Originally Posted by mufi_02
^^ Is that Tutul next to Kamal?

Not as long as im alive