|
Cricket Join fellow Tigers fans to discuss all things Cricket
|
March 11, 2017, 08:52 AM
|
Test Cricketer
|
|
Join Date: February 26, 2014
Posts: 1,340
|
|
‘ঠুকে ঠুকে সারাদিন খেলা কঠিন’
গত কিছুদিনে বাংলাদেশের প্রতিটি টেস্ট শেষেই অবশ্য এই প্রশ্ন অবধারিত। প্রতিবারই ম্যাচ বাঁচানোর সুযোগ আসে, ব্যাটিং ব্যর্থতায় পারে না বাংলাদেশ। গলেও শেষ দিনে ৯৮ ওভার ব্যাটিংয়ের চ্যালেঞ্জ নিতে পারেনি দল। ব্যাটিং সহায়ক উইকেটেও গুটিয়ে গেছে ৬০ ওভারেই।
আগের দিন বিকেলে ৪৪ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন সৌম্য। তার ইনিংসটি ধরেই সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন উঠল, এটিই কি সঠিক পথ? মুশফিক সায়ই দিলেন সৌম্যর পথচলায়।
“প্রতিপক্ষ যখন দেখবে আমাদের জয়ের কোনো সম্ভাবনাই নাই, তখন কিন্তু নানাভাবে আক্রমণ করবে। স্লিপে ফিল্ডার থাকবে, সিলি পয়েন্টে থাকবে, ক্যাচিংয়ে অনেকগুলো ফিল্ডার থাকবে। এই অবস্থায় ঠুকে ঠুকে সারাদিন খেলা খুব কঠিন। এ ক্ষেত্রে সহজাত খেলাটাই খেলা উচিত। তবে অবশ্যই কম ঝুঁকির শটই খেলতে হবে। সে দিক থেকে বলব, সৌম্য গতকাল যেটি মারার বল, সেটিই মেরেছে। তবে আজ যেভাবে শুরু করেছে, সেটা হতাশাজনক।”
আগের আরও অসংখ্যবারের মত অধিনায়ক আবারও বললেন ব্যাটসম্যানরা থিতু হলে দায়িত্ব নেওয়ার কথা। অযুতবারের মত শোনালেন ভুল থেকে শেখার প্রত্যয়।
“আগের দিন দুইশ করলেও পরের দিন নতুনভাবে শুরু করতে হবে। নইলে দলের জন্য চাপ হয়ে যায়। কারণ আমাদের সবার গড়ই ৩০-৩৫ এর মধ্যে। তাই যারা সুযোগ পাবে, তাদের উচিত দায়িত্ব নিয়ে খেলা। বিশেষ করে ওপরের পাঁচ-ছয় জন ব্যাটসম্যানের উচিত আরও দায়িত্ব নেওয়া। পরের টেস্টে এ রকমই যেন আমাদের পরিকল্পনা থাকে।”
পরিকল্পনা নিশ্চয়ই গলেও ছিল। পরের টেস্টেও থাকবে। কিন্তু বাস্তবায়ন কতটা হবে?
http://m.bdnews24.com/bn/detail/cricket/1301483
|
March 11, 2017, 08:54 AM
|
Test Cricketer
|
|
Join Date: February 26, 2014
Posts: 1,340
|
|
Someone needs to show this morons the batting clips of Devilliers, Duplesis and Amla. That should be their only homework for next five days.
|
March 11, 2017, 12:27 PM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: December 30, 2016
Location: U.S.A
Favorite Player: tamim, Sabbir, Mustafiz
Posts: 6,213
|
|
That's why bd needs player like saif, afif ... let them bat 100 overs combained... I remember u19 w cup, he like to tuk tuk... so bring him or someone likes to Tuk tuk all day ....
We need player like hasib hammeed... period
|
March 11, 2017, 12:56 PM
|
|
Cricket Guru BPL 2015 Fantasy Winner
|
|
Join Date: July 18, 2004
Location: New York
Favorite Player: Shakib, Tamim, Mash
Posts: 14,088
|
|
Tahole ar test khelo keno? Jao bari giye kut kut khelo
__________________
The mind is like a parachute, it only works when open.....Thomas Dewey
|
March 11, 2017, 01:52 PM
|
Moderator
|
|
Join Date: January 29, 2014
Location: USA
Posts: 1,851
|
|
Bogus talks!
|
March 11, 2017, 10:07 PM
|
Banned
|
|
Join Date: December 25, 2012
Location: Savar
Favorite Player: Anybody who plays for BD
Posts: 3,357
|
|
পাসায় ধুপধাপ লাথ্থি খাওয়াও কঠিন।
|
March 11, 2017, 10:17 PM
|
|
2019 WC Fantasy Winner
|
|
Join Date: October 17, 2010
Favorite Player: Shakib, Brian Lara
Posts: 14,076
|
|
The question is what kind of pitch is not so "kothin" for our batsman?
__________________
Caught Somewhere in Time
|
March 11, 2017, 10:58 PM
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: March 12, 2014
Posts: 3,604
|
|
Rajin Saleh is an ideal example!! He was really good at this. We need someone like him.
|
March 12, 2017, 02:23 AM
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: March 12, 2014
Posts: 3,604
|
|
মুশফিককে দেখে শিখুন
ক্রীড়া প্রতিবেদক: টি-টোয়েন্টি আর ওয়ানডে থেকে টেস্টের দূরত্বটা যোজন যোজন। টেস্টের ব্যাকরণ বাকি দুই ফরমেট থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এখানে মেরে খেলার চেয়ে যথাযথ উপায়ে ডিফেন্স করাটা জরুরি। এর মানে এই নয় যে, ১০০ বলে ১ রান। বলের গুণাগুণ বিবেচনা করে দেখেশুনে ব্যাট চালানোই টেস্টের আসল সৌন্দর্য।
গেল কয়েকটি টেস্ট ম্যাচে খেলোয়াড়দের ব্যাট চালানোর ধরণ দেখলে মনে হবে মুশফিকুর রহিম ছাড়া অন্যরা না পারতে খেলছেন! হতে পারে কারো কারো টেস্টে ফেভারিট না। এজন্য যা ইচ্ছে তাই খেলবেন? কথাগুলো শুনতে খারাপ লাগলেও বাস্তবতাকে মাটি দেয়ার উপায় নেই।
আজ হলফ করে বলতে ইচ্ছে করছে, মুশফিকই টেস্ট বুঝেন, টেস্টের ভাষা জানেন এবং খেলেন। মাঝে মধ্যে হয়তো দু’একটা ম্যাচে জ্বলে ওঠেন রিয়াদ-সাকিবরা। কিন্তু দীর্ঘ ফরমেটের এই লড়াইয়ে মনস্থির করে ব্যাকরণ মেনে ব্যাটিং করেন ক’জনই। উত্তর, একজন-মুশফিকুর রহিম। তাঁর কাছ থেকে অন্তত টেস্ট ব্যাটিংটা শেখা উচিত!
বলতে লজ্জা লাগে, গলের উইকেট যেখানে ব্যাটিং সহায়ক। যেখানে শ্রীলঙ্কার মতো তারুণ্যেঠাসা দল ৪০০-৪৫০ রান অনায়াসে তুলতে পারে, সেখানে বাংলাদেশ ১০ উইকেট নিয়েও ১৯৭ রানে গুটিয়ে যায়। হয়তো অনেকে বলবেন টেস্টে শেষ দিনে ব্যাটিং করা খুবই কঠিন। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, এতটা কঠিন নয় যে, উইকেট না দিয়ে পিচে তিনটা সেশন পার করা। জয় আমরা চাইনি, চেয়েছি ড্র’টা উপভোগ করতে।
পারেননি বাংলাদেশ দল। তবে দায়টা কার? মুশফিকের মোটেও না। দলের ১১ জনের দায়িত্ব তিনি একা কি করে নেবেন। সংবাদ সম্মেলনে ‘দলীয় সংগীত’ গেয়ে দিনের শুরুতে যখন ১০,৫,৮ রান করে নিজের উইকেট প্রতিপক্ষতে উপহার দেন বাংলাদেশি তারকা ব্যাটসম্যানরা। তখন মুশফিকের কি-বা করার থাকে। তিনি তো ঠিকই প্রথম ইনিংস পিচে থিতু হয়ে ৮৫ রান করে গেছেন। আউটটা হয়েছেন, তাও দলের জন্য। কারণ সে সময় মুশফিকের সঙ্গে ভরসা দেয়ার মতো কোনো ব্যাটসম্যান ছিল না। তাই অপর পাশের খেলোয়াড়কে স্ট্রাইক না দিয়ে বাউন্ডারি হাঁকানোটাই মুশফিকের একমাত্র পথ।
প্রশ্ন আছে, কই দ্বিতীয় ইনিংস ভালো করেননি মুশফিক। আরে সবদিন তো সবার একরকম যায়না। তাছাড়া এক ইনিংস দিয়ে আপনি বিবেচনা করাটা বোকামি ছাড়া কিছু্ই নয়। তবুও একেবারে খারাপ বলতে পারবেন না। দ্বিতীয় ইনিংসে যখন হুড়মুড়িয়ে পাঁচ উইকেট পড়ে যায় বাংলাদেশ দলের। তখন একমাত্র মুশফিকই হাল ধরেন। দলকে খদের কিনারে থেকে টেনে তোলার জন্য লিটন দাসকে নিয়ে জুটি গড়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালান। তাতে অবশ্য ৩৪ রান করেই থামতে হয় দলনেতাকে।
গল ছেড়ে খনিকটা পেছনে ফিরে তাকান। নিউজিল্যান্ড সিরিজে বার বার ইনজুরির ছোবল খেয়েও উঠে দাঁড়ান মুশফিক। ব্যাট হাতে দলকে এনে দেন বড়সড় সংগ্রহ। শেষ টেস্টে যখন কিউেই বোলাররা মুশফিককে নোয়াতে একের পর এক বুলেট গতির বল নিক্ষেপ করে তাতেও পিছপা হননি টাইগার কাপ্তান। খেলে গেছেন আপন ছন্দে। দলকে দিয়ে যান ১৫৯ রানের ঝলমলে ইনিংস। এ রান করতে গিয়ে দুই হাতে ব্যথা পান তিনি। তবুও পরের ইনিংসে ব্যাট হাতে নেমে যান ২২ গজে।
নিউজিল্যান্ড সিরিজের সেই ক্ষত শুকাতে না শুকাতে শুরু হয় হায়দরাবাদ টেস্ট। ব্যাট হাতে আরও একবার নিজের জাত চেনান মুশফিক। দলকে ভরসা দিয়ে খেলেন ১২৭ রানের দারুণ ইনিংস। টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকের বিকল্প পাবে কি বাংলাদেশ। ২০০৫ সালে টেস্ট অভিষেক হয় মুশফিকের। সে থেকে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ৫৩টি টেস্ট। করেছেন ৩১৯১ রান। সর্বোচ্চ সংগ্রহ ২০০। রয়েছে ৫টি শতক আর ১৬টি অর্ধশতকের ইনিংস। ব্যাটিং গড় ৩৫.০৬।
লেখক: জহির উদ্দিন মিশু, ক্রীড়া সাংবাদিক
|
March 12, 2017, 08:38 AM
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: March 12, 2014
Posts: 3,604
|
|
"আমি এমন ব্যাটিং জীবনে দেখি নি।" বলছিলেন হতভম্ব ভারতীয় পেসার উমেশ যাদব। "ঠেকানো এক জিনিষ, কিন্তু ওরা হাফ ভলি, ফুলটস পর্যন্ত ব্লক করছিল।"
---- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ভারত, চতুর্থ টেস্টের চতুর্থ দিন শেষে যাদবের এই উক্তি। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর তখন ৭২ ওভারে ২ উইকেটে ৭২।
একটা খেলার ফলাফল দিয়েই ম্যাচ চলাকালে নেয়া খেলোয়াড়দের প্রতিটা ডিসিশান ঠিক না বেঠিক এই সিদ্ধান্তে আসা যায় না। অনেক সময় ভুল সিদ্ধান্তেও দল জিতে যায়, আবার ঠিক এপ্রোচ দিয়েও লাভ হয় না। দক্ষিণ আফ্রিকার হেরে গিয়েছিল, বাংলাদেশও আজ হেরেছে। দুই দলের পারফর্ম্যান্সে মিল এতটুকুই।
বাংলাদেশের ম্যাচে পিচ এতটা কঠিন ছিল না, হাতে দশ উইকেট ছিল। প্রোটিয়াদের মত এত কষ্ট করে পুরোদস্তুর ব্লকাথনে নেমে যাওয়ার দরকার ছিল না, ব্যাটিং এপ্রোচে যৎসামান্য পরিবর্তন করেই দিনটা কাটিয়ে দেয়া যেত। তবু কি অসহায় আত্নসমর্পণ।
দেখতে দেখতে ৯৯টা টেস্ট খেলা হয়ে গেল। তবু সেই প্রথম টেস্টে আমিনুল ইসলাম বুলবুলের '২০ মিনিট ব্যাট করবো, তারপর আরো ২০ মিনিট' মন্ত্র জপে যাওয়া ইনিংসের সাথে সমতুল্য প্রপার টেস্ট ইনিংস এসেছে হাতে গোনা। অপেক্ষায় আছি বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের কাছ থেকেও একদিন এই প্রোটিয়াদের মত এপ্রোচ দেখবো। ঘরের মাঠে হঠাৎ-হঠাৎ রাঘব বোয়াল ধরাশায়ী করার চেয়ে অনেক বড় পাওনা হবে সেটা। Collected
|
March 12, 2017, 11:36 AM
|
|
Cricket Legend
|
|
Join Date: March 11, 2004
Location: somewhere in the GaLaXy
Favorite Player: TIGERS !!
Posts: 5,039
|
|
Problem is our test team is full with players who are not test mentality players as like mahmudullah, shakib, sarkar. These people should be replaced by the guys from domestic who have longer version mentality, at lead mosaddek is there with squad he should be in next match in place of mullah.
|
March 12, 2017, 12:37 PM
|
|
ODI Cricketer
|
|
Join Date: March 31, 2016
Location: Live in Dhaka (From Sylhet)
Favorite Player: Shabbir and Taskin.
Posts: 517
|
|
Quote:
Originally Posted by Rana Melb
মুশফিককে দেখে শিখুন
ক্রীড়া প্রতিবেদক: টি-টোয়েন্টি আর ওয়ানডে থেকে টেস্টের দূরত্বটা যোজন যোজন। টেস্টের ব্যাকরণ বাকি দুই ফরমেট থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এখানে মেরে খেলার চেয়ে যথাযথ উপায়ে ডিফেন্স করাটা জরুরি। এর মানে এই নয় যে, ১০০ বলে ১ রান। বলের গুণাগুণ বিবেচনা করে দেখেশুনে ব্যাট চালানোই টেস্টের আসল সৌন্দর্য।
গেল কয়েকটি টেস্ট ম্যাচে খেলোয়াড়দের ব্যাট চালানোর ধরণ দেখলে মনে হবে মুশফিকুর রহিম ছাড়া অন্যরা না পারতে খেলছেন! হতে পারে কারো কারো টেস্টে ফেভারিট না। এজন্য যা ইচ্ছে তাই খেলবেন? কথাগুলো শুনতে খারাপ লাগলেও বাস্তবতাকে মাটি দেয়ার উপায় নেই।
আজ হলফ করে বলতে ইচ্ছে করছে, মুশফিকই টেস্ট বুঝেন, টেস্টের ভাষা জানেন এবং খেলেন। মাঝে মধ্যে হয়তো দু’একটা ম্যাচে জ্বলে ওঠেন রিয়াদ-সাকিবরা। কিন্তু দীর্ঘ ফরমেটের এই লড়াইয়ে মনস্থির করে ব্যাকরণ মেনে ব্যাটিং করেন ক’জনই। উত্তর, একজন-মুশফিকুর রহিম। তাঁর কাছ থেকে অন্তত টেস্ট ব্যাটিংটা শেখা উচিত!
বলতে লজ্জা লাগে, গলের উইকেট যেখানে ব্যাটিং সহায়ক। যেখানে শ্রীলঙ্কার মতো তারুণ্যেঠাসা দল ৪০০-৪৫০ রান অনায়াসে তুলতে পারে, সেখানে বাংলাদেশ ১০ উইকেট নিয়েও ১৯৭ রানে গুটিয়ে যায়। হয়তো অনেকে বলবেন টেস্টে শেষ দিনে ব্যাটিং করা খুবই কঠিন। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, এতটা কঠিন নয় যে, উইকেট না দিয়ে পিচে তিনটা সেশন পার করা। জয় আমরা চাইনি, চেয়েছি ড্র’টা উপভোগ করতে।
পারেননি বাংলাদেশ দল। তবে দায়টা কার? মুশফিকের মোটেও না। দলের ১১ জনের দায়িত্ব তিনি একা কি করে নেবেন। সংবাদ সম্মেলনে ‘দলীয় সংগীত’ গেয়ে দিনের শুরুতে যখন ১০,৫,৮ রান করে নিজের উইকেট প্রতিপক্ষতে উপহার দেন বাংলাদেশি তারকা ব্যাটসম্যানরা। তখন মুশফিকের কি-বা করার থাকে। তিনি তো ঠিকই প্রথম ইনিংস পিচে থিতু হয়ে ৮৫ রান করে গেছেন। আউটটা হয়েছেন, তাও দলের জন্য। কারণ সে সময় মুশফিকের সঙ্গে ভরসা দেয়ার মতো কোনো ব্যাটসম্যান ছিল না। তাই অপর পাশের খেলোয়াড়কে স্ট্রাইক না দিয়ে বাউন্ডারি হাঁকানোটাই মুশফিকের একমাত্র পথ।
প্রশ্ন আছে, কই দ্বিতীয় ইনিংস ভালো করেননি মুশফিক। আরে সবদিন তো সবার একরকম যায়না। তাছাড়া এক ইনিংস দিয়ে আপনি বিবেচনা করাটা বোকামি ছাড়া কিছু্ই নয়। তবুও একেবারে খারাপ বলতে পারবেন না। দ্বিতীয় ইনিংসে যখন হুড়মুড়িয়ে পাঁচ উইকেট পড়ে যায় বাংলাদেশ দলের। তখন একমাত্র মুশফিকই হাল ধরেন। দলকে খদের কিনারে থেকে টেনে তোলার জন্য লিটন দাসকে নিয়ে জুটি গড়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালান। তাতে অবশ্য ৩৪ রান করেই থামতে হয় দলনেতাকে।
গল ছেড়ে খনিকটা পেছনে ফিরে তাকান। নিউজিল্যান্ড সিরিজে বার বার ইনজুরির ছোবল খেয়েও উঠে দাঁড়ান মুশফিক। ব্যাট হাতে দলকে এনে দেন বড়সড় সংগ্রহ। শেষ টেস্টে যখন কিউেই বোলাররা মুশফিককে নোয়াতে একের পর এক বুলেট গতির বল নিক্ষেপ করে তাতেও পিছপা হননি টাইগার কাপ্তান। খেলে গেছেন আপন ছন্দে। দলকে দিয়ে যান ১৫৯ রানের ঝলমলে ইনিংস। এ রান করতে গিয়ে দুই হাতে ব্যথা পান তিনি। তবুও পরের ইনিংসে ব্যাট হাতে নেমে যান ২২ গজে।
নিউজিল্যান্ড সিরিজের সেই ক্ষত শুকাতে না শুকাতে শুরু হয় হায়দরাবাদ টেস্ট। ব্যাট হাতে আরও একবার নিজের জাত চেনান মুশফিক। দলকে ভরসা দিয়ে খেলেন ১২৭ রানের দারুণ ইনিংস। টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকের বিকল্প পাবে কি বাংলাদেশ। ২০০৫ সালে টেস্ট অভিষেক হয় মুশফিকের। সে থেকে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ৫৩টি টেস্ট। করেছেন ৩১৯১ রান। সর্বোচ্চ সংগ্রহ ২০০। রয়েছে ৫টি শতক আর ১৬টি অর্ধশতকের ইনিংস। ব্যাটিং গড় ৩৫.০৬।
লেখক: জহির উদ্দিন মিশু, ক্রীড়া সাংবাদিক
|
still shakib and tamim has better batting avarage.
__________________
"Hey you see me pictures crazy
Hey you are me not so pretty"
|
March 12, 2017, 01:24 PM
|
|
Cricket Savant
|
|
Join Date: March 9, 2008
Location: Ω
Posts: 35,906
|
|
ektu to koshto kortei hoy...naki...ektu na koshto korle cholbe
|
March 13, 2017, 05:08 AM
|
Banned
|
|
Join Date: December 25, 2012
Location: Savar
Favorite Player: Anybody who plays for BD
Posts: 3,357
|
|
Quote:
Originally Posted by Anik SH
still shakib and tamim has better batting avarage.
|
Mushy is ahead in last 5 years
|
March 13, 2017, 02:50 PM
|
|
Cricket Sage
|
|
Join Date: September 16, 2004
Posts: 18,718
|
|
kotha kom... kaj bashi..... nahole baba tomar din ghoniya ashche....aar wektu norecho tou morecho.
__________________
"Make Bangladesh Cricket Great Again"
|
Currently Active Users Viewing This Thread: 1 (0 members and 1 guests)
|
|
Posting Rules
|
You may not post new threads
You may not post replies
You may not post attachments
You may not edit your posts
HTML code is On
|
|
|
All times are GMT -5. The time now is 07:27 PM.
|
|