Noman and the other guys at KaKa would've given up and surrendered half-way through 1971 and we wouldn't be here today. Cynics and self-loathers who don't believe because they cannot believe in themselves.
__________________
"And do not curse those who call on other than GOD, lest they blaspheme and curse GOD, out of ignorance. We have adorned the works of every group in their eyes. Ultimately, they return to their Lord, then He informs them of everything they had done." (Qur'an 6:108)
Last edited by Sohel; March 13, 2011 at 09:12 AM..
Originally Posted by Sohel NR
Noman and the other guys at KaKa would've given up and surrendered in half-way through 1971 and we wouldn't be here today. Cynics and self-loathers who don't believe because they cannot believe in themselves.
Well said Sohel Bhai.
__________________
ওইখানে আমিও আছি /যেইখানে সূর্য উদয়/প্রিয়দেশ পাল্টে দেবো/তুমি আর আমি বোধহয়/কমরেড, তৈরি থেকো/গায়ে মাখো আলতা বরণ/আমি তুমি আমি তুমি/এভাবেই লক্ষ চরণ
Originally Posted by Sohel NR
Noman and the other guys at KaKa would've given up and surrendered half-way through 1971 and we wouldn't be here today. Cynics and self-loathers who don't believe because they cannot believe in themselves.
I hear that Kaler Kantha is owned by a certain Major General (retired) Raj A. Kar. Is it true?
Originally Posted by Shubho
I hear that Kaler Kantha is owned by a certain Major General (retired) Raj A. Kar. Is it true?
it ownned by Basundhara - the largest land grabber (so called ভূমি দস্যু) of bangladesh
__________________
Twenty20 is not a gentleman's game. It's like a one-night stand and not a marriage. It is a street format and the goonda doesn't know what is a late cut or a cover drive
Originally Posted by Navarene
প্রথমতঃ সবাইকে হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে অভিনন্দন জানাই এমন একটা দারুণ উদ্যোগের জন্য। বাংলা ক্রিকেটের পক্ষ থেকে এর আগেও মহতি কোন উদ্যোগ গ্রহণের সময় বিসি মেম্বারদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। আজও এর কোন ব্যত্যয় ঘটছে না।
কিন্তু অবস্থা যা দাঁড়িয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে যে প্রথম আলো পত্রিকা ১১ মার্চ তারিখে এই বিজ্ঞাপন প্রকাশ করতে অপারগতা জানিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই তাই এই বিজ্ঞাপন প্রচারের কার্যকর উদ্দেশ্য ও এর সফলতা নিয়ে কিছু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে আমার মনে।
মেম্বারদের মতামত পড়ে যা বুঝতে পারছি প্রথম আলো শনিবার এই বিজ্ঞাপন প্রকাশ করবে। অর্থাৎ ইংল্যান্ডের সাথে আমাদের ম্যাচের পরের দিন। তাতে এই বিজ্ঞাপন প্রচারের উদ্দেশ্য ও সার্থকতা কতটুকু বয়ে নিয়ে আসবে, সে ব্যাপারে আমি সন্দিহান।
একটু ব্যাখ্যা করি। বিজ্ঞাপনের ম্যাসেজটা কি? “We Still believe!”, তাই তো? অর্থাৎ আমরা সমর্থকরা এখনো আমাদের খেলোয়ারদের উপর আস্থা রাখি, বিশ্বাস করি যে তারা জিতবে। আরো ব্যাপক অর্থে, বাকী তিনটা ম্যাচ জিতে তারা কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছাতে পারবে। এটাই আমাদের তাদের উপর আস্থা, বিশ্বাস। এবং আমরা আপামর ফ্যানরা এই আস্থা ও বিশ্বাস থেকে সরে না যেয়ে শর্তহীন নিঃরঙ্কুশ সমর্থন দিয়ে তাদের সাথেই আছি, পাশেই আছি- আমাদের টাইগার্সদের এই বার্তা পৌঁছে দেওয়া, তাই তো?
নীতিগত ভাবে আমি তাদের এই বার্তা পৌঁছে দেবার পক্ষে। কিন্তু মুশকিল হলো, টাইগার্সরা যদি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে হেরে যায়? তাহলে তো আক্ষরিক অর্থেই আমাদের কোয়ার্টার ফাইনালে যাবার আর কোন উপায় রইলো না! অতএব বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জিততেই হবে। আর যদি তারা হেরে যায়, তাহলে বিজ্ঞাপনে উল্লিখিত এই আস্থা ও বিশ্বাসের বার্তা তাদের পোঁছে দিলেই বা কি লাভ? তাতে করে শেষ দু’টা ম্যাচ জিতলেও তো তারা কোয়ার্টার ফাইনাল যেতে পারছে না!
অর্থাৎ আমি বলতে চাচ্ছি যে, শুক্রবার সকালের প্রথম আলোতে এই বিজ্ঞাপন প্রকাশের মধ্য দিয়ে টাইগার্সদের প্রতি আমাদের এখনও অটুট আস্থা ও বিশ্বাসের বার্তা পৌঁছে দিতে না পারলে এই বিজ্ঞাপনের কোন স্বার্থকতা নেই। নীতিগত ভাবে স্বার্থকতা থাকতে পারে, আবেগের দিক থেকে স্বার্থকতা থাকতে পারে, কিন্তু বাস্তবজ্ঞানের আলোকে এর কোন স্বার্থকতা নেই। কারণ, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে হেরে কোয়ার্টার ফাইনালের রাস্তা বন্ধ যদি হয়েই যায় তাহলে থাকলো কি?
এবার আমার ব্যক্তিগত কিছু উপলব্ধির কথা বিনয়ের সাথে জানাই। আজ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমরা হেরে গেলে We Still believe নামক স্লোগানটা আমার কাছে নিছক এক গালভরা বুলি সর্বস্ব স্লোগানে পরিনত হবে। আজকে না জিততে পারলে আমি টাইগার্সদের উপর থেকে আস্থা ও বিশ্বাস উঠিয়ে নেব। বা বলা চলে তাদের উপর আমার আর কোন আস্থা/বিশ্বাস আর থাকবে না। নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাদের জয় তাদের উপর আমার আস্থা/বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে পারবে না। টাইগার্সদের জেনে রাখা উচিৎ যে বিশ্বাস বা আস্থা হলো অর্জনের বিষয়। সমর্থকরা যেমন unconditionally তাদের পাশে থাকবে, সমর্থন দেবে; তেমনি তাদেরও দায়িত্ব হচ্ছে ১৬ কোটি বাংলাদেশীর আস্থা অর্জন করা, বিশ্বাস অর্জন করা। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয় ব্যতীত এই আস্থা অর্জন সম্ভব নয়, অন্ততঃ আমার কাছ থেকে নয়।
আরেকটা কিঞ্চিৎ অফ টপিকঃ প্রথম আলো আমি পড়ি না। Raw-এর পা চাটা প্রথম আলো, ডেইলী স্টার তথা প্রতিক্রিয়াশীল মইত্যা গং কে আমি বেশ আগেই বর্জন করেছি। এটা একান্তই একজন স্বাধিন ব্যক্তি হিসেবে আমার ব্যক্তিগত ইচ্ছা-অনিচ্ছার ব্যাপার। আপনরা প্রথম আলোতে বিজ্ঞাপনটি প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সম্ভবতঃ এটা ভেবে যে প্রথম আলো হয়তো বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত পত্রিকা। দেশের বাইরে বসে এই ধারনা আপনাদের হতেই পারে। কিন্তু সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, প্রথম আলো তার ভারত তাবেদারি অবস্থান গ্রহণের জন্য গত এক বছরে ব্যাপকভাবে তাদের পত্রিকার সার্কুলেশান হ্রাস পেয়েছে। আমি নিজে মতিঝিলের পত্রিকা সার্কুলেশান সমিতির লোকদের সাথে কথা বলে পত্রিকাটির সার্কুলেশান হ্রাস পাবার কথা জেনেছি। সার্কুলেশান সমিতির সূত্র মতে বাংলা পত্রিকা হিসেবে কালের কন্ঠ এখন বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক। তো এহেন অপেক্ষাকৃত কম সার্কুলেটেড পত্রিকায় বাংলা ক্রিকেটের এই বিজ্ঞাপন প্রচারের সিদ্ধান্ত আপনারা কেন নিলেন, আমার জানা নেই।
সবশেষে একটা কথাই বলবো, যে পত্রিকাতেই বিজ্ঞাপনটি প্রকাশ করেন না কেন, হয় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমাদের ম্যাচের আগে তা প্রকাশ হোক, না হলে এই বিজ্ঞাপনের কোন accountability আমি দেখি না। কোয়ার্টার ফাইনালের স্বপ্ন ধুলিসাৎ করে নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয় দিয়ে তাদের প্রতি আমাদের আস্থা/বিশ্বাসের কথা পৌঁছে দেবার ব্যাপারটা যতই উৎসাহব্যাঞ্জক হোক না কেন, আবেগবর্জিত বাস্তবতার নিরিখে এই বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্য একটা বালখিল্য চর্বিতচর্বন ছাড়া আর কিছুই হবে বলে আমার মনে হয় না। মন্তব্যটি অনেক দীর্ঘ হয়ে হেল, কিন্তু কি আর করা!
Last edited by asdfjkl; March 14, 2011 at 08:31 PM..
Reason: hightlighting
সবচেয়ে বেশি ইমরুলের, শফিউলও কাছাকাছি ফারুক আহমেদ, রেটিং
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেই বাংলাদেশকে মেলান এই দলের সঙ্গে। দলে পরিবর্তন আছে কিছু কিন্তু পারফরম্যান্স, শরীরী-ভাষা ও টিম স্পিরিট যোগ করলে দাঁড়ায় এক অনন্য বাংলাদেশ। এই দলকে দেখার জন্যই তো বাঙালি স্টেডিয়ামমুখো হয়। স্যালুট করে এবং আনন্দ-উৎসবে মাতে। আমার পক্ষ থেকেও তাদের অভিনন্দন জানাই, টানা দুটো ম্যাচ জিতে চট্টগ্রামকে 'লাকি' ভেন্যু বানিয়ে দেওয়ার জন্য। সুযোগ থাকলে গ্রুপের শেষ ম্যাচটাও সেখানে দেখতে চাইতাম আমি।
টসে হেরেও সাকিব ভাগ্যবান ফিল্ডিং করার সুযোগ পেয়ে। তারপর আমার 'ম্যান অব দ্য ম্যাচ' শফিউলকে দেখলাম নতুনভাবে। সকালের উইকেটকে এই তরুণ পেসার এত ভালো কাজে লাগাল যে ডাচ ব্যাটসম্যানদের উইকেট আগলে রাখা ছাড়া তেমন বিশেষ কিছুই করতে পারেনি। কিন্তু তার বেলায় একটা দুর্ভাগ্য যেন সব সময় থাকেই, ম্যান অব দ্য ম্যাচ না পাওয়ার মতোই 'আনলাকি' হয়ে রইল উইকেট পাওয়ার বেলায়ও। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচ জেতানো খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সকে পর্যালোচনা করছি। যথারীতি ১০ নম্বরের মধ্যে মার্কিং করে। তামিম ইকবাল ৩
বড় স্কোর তাড়া করতে হয়নি বলে তার উইকেট হারানোর আফসোসটা তৈরি হয়নি। তবে গত দুই ম্যাচে একই ধরনের আউট হয়েছে। গুড লেন্থের বলটাকে আড়াআড়ি চালাতে গিয়ে আউট হয়েছে। সুতরাং এ নিয়ে তাকে ভাবতে হবে এবং টিম ম্যানেজমেন্টকেও কাজ করতে হবে। ইমরুল কায়েস ৯
তামিম তাড়াতাড়ি আউট হলেও ইমরুল কায়েস ঠিকই উইকেটে থেকে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ৭৩ রান করে জয় নিয়ে ফিরেছে, এটা দারুণ ব্যাপার। এমন ধরে খেলার সুবাদে দুই ম্যাচেই সেরা খেলোয়াড় হয়েছে ইমরুল। টপ অর্ডারে দুজনই রান পাচ্ছে, এটাও আমাদের দলের জন্য খুব ইতিবাচক হয়েছে। জুনায়েদ সিদ্দীক ৪
তিন নম্বরে কোনো ৩০-৩৫ রান মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। এটা বরং চাপে ফেলে দেয় দলকে। ওই জায়গায় ব্যাট করতে হলে জুনায়েদকে দায়িত্ব নিয়ে খেলাটা শিখতে হবে। শাহরিয়ার নাফীস ৭
অনেক দিন পর খেলতে নামল এবং প্রথম সুযোগটাই কাজে লাগাল। শুরুতে একটু সমস্যা হলেও পরে স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলেছে। তবে তার অপরাজিত থাকা উচিত ছিল। সাকিব আল হাসান ৫
তার বোলিং ও ফিল্ডিং ভালো হয়েছে। তবে অধিনায়ক হিসেবে আরো দায়িত্ব নিতে হবে। এখনো তার সেরাটা দেখতে পায়নি বিশ্বকাপে। নিজের পারফরম্যান্সের জন্য ৪ এবং অধিনায়ক হিসেবে ম্যাচ জেতানোর জন্য দেব আরো ১ পয়েন্ট। মুশফিকুর রহিম ৭
একটা ক্যাচ ফেললেও তা পুষিয়ে দিয়েছে চমৎকার দুটো রান-আউট ও একটি স্টাম্পিং করে। তারপর ব্যাট হতে ছয় মেরে ম্যাচ শেষ করেছে। তবে এর চেয়েও বেশি প্রত্যাশা আমার এই উইকেটকিপারের কাছে। মাহমুদ উল্লাহ ৪
ফিল্ডিং ছাড়া আর কিছুই করতে হয়নি তাকে।
ব্যাটিং ও বোলিংয়ে কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ ছিল না তার। সোহরাওয়ার্দী শুভ ৬
বোলিং ভালো। তার চেয়ে ভালো হয়েছে তার সহজাত সুন্দর ফিল্ডিং। বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়ে নিজেকে মেলে ধরেছে এই বোলার। আবদুর রাজ্জাক ৮
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচেই তার স্বরূপটা দেখেছিলাম। সেই ধারা বজায় রেখে এই ম্যাচেও দুর্দান্ত বোলিং করেছে এ বাঁহাতি স্পিনার। বিশেষ করে নতুন বল তুলে নেওয়াটা যেকোনো স্পিনারের জন্য যখন ঝুঁকির ব্যাপার। নিখুঁত লাইনে বোলিং করে ৩ উইকেট নিয়ে ডাচদের স্কোরটাকে বড় হতে দেয়নি রাজ্জাক। শফিউল ইসলাম ৮
এই পেসার অসাধারণ উন্নতি করেছে এ বিশ্বকাপে। নতুন বলে তার দুর্দান্ত বোলিংয়ের তোপে ডাচরা ঝড়ো গতিতে শুরু করতে পারেনি। রুবেল হোসেন ৭
তার বোলিংও ভালো হচ্ছে। পুরনো বলে রিভার্স সুইং করেছে এবং একটি উইকেটও নিয়েছে।
খুব ভালো লাগছে আমরা যে রকম পরিকল্পনা করেছিলাম সে রকমই হয়েছে বলে। বাংলাদেশের হিসাবই ছিল দুটো সহযোগী দেশ ও একটি টেস্ট খেলুড়ে দলকে হারাব। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুঃস্বপ্নের ইনিংস বাদ দিলে কিন্তু বাংলাদেশ নিজেদের ছকেই এগোচ্ছে। কে জানে, হয়তো সেই ধাক্কাটাই সবার ভেতরের সেরাটা বের করে এনেছে। গ্রুপের শেষ ম্যাচেও তা অব্যাহত থাকুক।
Originally Posted by beshideshi
Seriously questionable journalism,
Junaid gets '4' for his 35 and SN gets '7' for his 37?
Nafees got bowled around his legs, wasn't a bad delivery whereas Junaid hit the ball straight to the fielder, he was well set, the shot was uncalled for.