 |
|
     |
|
|
|||||||
| Cricket Join fellow Tigers fans to discuss all things Cricket |
 |
|
|
Thread Tools | Display Modes |
|
#77
September 20, 2011, 10:43 PM
|
|||
|
|||
congrats Mishfiqur Bhai for being named new captain of Bangladeshi Cricket Team and same to Mahmudullah Brother for being named the vice captain , wish you guys all the best for the series against WI and against our Team Pakistan
 
|
cricket!!!!
|
#81
September 22, 2011, 10:09 AM
|
||||
|
||||
|
i've been away from cricket for some time now and i just picked the SAD news about Mushy and Riyad. Surely there is no need for a VC especially when Riyad is the man to take the spot. Let's face it, the guy's spot in the team is not guaranteed and why should he have a leadership position? congrats to Rahim though, he probably was an obvious choice. InshAllah he'll lead BD to a successful series against the Windies!!
Posted via BC Mobile Edition (Opera Mobile)
|
|
#82
September 23, 2011, 10:43 PM
|
||||
|
||||
|
নেতৃত্বে এখন আদর্শ জুটি
ক্রীড়া প্রতিবেদক : 'বিকেএসপিতে পড়া কি আমার অন্যায় হয়েছে'-প্রতিবাদমুখর মুশফিকুর রহিম। বিকেএসপি মোর্চা আছে জাতীয় দলে, এর কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। তবে গুঞ্জন আছে। আর গুঞ্জনে যে কারো আপত্তি থাকাটাই স্বাভাবিক। মুশফিকেরও আছে। দলের অন্দরমহলে পছন্দ-অপছন্দ থাকলেও সেটি কখনোই বিকেএসপিকে কেন্দ্র করে নয়। ২০১০ ইংল্যান্ড সফর থেকে ফিরে ম্যানেজারের রিপোর্টে শৃঙ্খলাভঙ্গকারী হিসেবে উল্লেখের ব্যাপারেও ঘোর আপত্তি জাতীয় দলের নতুন অধিনায়কের। ম্যানেজারের রিপোর্টে সে রকম কিছু আদতেও নেই। তবু ২০১১ বিশ্বকাপের আগে সাকিব আল হাসানের সহকারী মনোনয়নের সময় বিষয়টি আলোচনায় এসেছিল। পরে জানা গেছে যে রিপোর্টে নয়, মুশফিকুর রহিম 'বেশি কথা বলেন', এমন মৌখিক অভিযোগ উঠেছিল সেদিনের বোর্ড সভায়। যে অভিযোগেরও কোনো সত্যতা নেই। মুশফিকের বাবা মাহবুব হামিদের প্রার্থনা, কখনো যেন ছেলের সম্পর্কে এমন কিছু শুনতে না হয়। মধ্যবিত্তের ভাবনা বুঝি এমনই হয়। যাবতীয় অর্জনের সঙ্গে চাই ভালো মানুষের স্বীকৃতিও। জাতীয় দলে এ স্বীকৃতিটা অনেক আগেই পাওয়া হয়ে গেছে মুশফিকুর রহিমের। অধিনায়কত্বের প্রতিটি পদক্ষেপে এ স্বীকৃতি সার্বজনীন করে তোলার সুযোগ আছে তাঁর। অধিনায়কপ্রাপ্তির দিন যেমন বলছিলেন, 'আমি বিশেষ কেউ নই, সবাই যেন মনে করে আমি দলেরই একজন। যেন দল হিসেবে আমরা গড়ে উঠতে পারি।' তখনো একমাত্র মাহমুদ উল্লাহ ছাড়া আর কোনো সতীর্থের সঙ্গে দেখা হয়নি মুশফিকের। তবে সংবাদমাধ্যমে নতুন অধিনায়কের দর্শন মধ্যবিত্তের সংসারের প্রতিশ্রুতি বাকিদের পেয়ে যাওয়ার কথা। যে সংসারে সুখে-দুঃখে সবাই রবে মিলেমিশে। রাজযোটক বুঝি একেই বলে! মাহমুদ উল্লাহর পেঁৗছতে তখনো দেরি। সময়ের বাধ্যবাধকতার কারণে মুশফিকের বক্তব্য দিয়েই দিনের পালা চুকাতে অস্থির মিডিয়া। কিন্তু সহকারীকে মাঝরাস্তায় ফেলে রেখে একা মঞ্চে উঠে পড়েন কী করে অধিনায়ক। মুশফিকের বিনীত অনুরোধ, 'প্লিজ, ওকে (মাহমুদ উল্লাহ) নিয়েই শুরু করতে চাই।' যিনি পরে এসে প্রথম প্রশ্নের উত্তরে বিনয়ের সঙ্গে ব্যাখ্যা দিয়ে নেন, 'দেরি করিয়ে দেওয়ার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আসতে হবে, এটা পরে জেনেছি। তা ছাড়া রাস্তায় খুব জ্যাম ছিল।' সহ-অধিনায়কের এ বিনয়ে বিগলিত কোনো ভাব নেই। তবে আছে মধ্যবিত্তের শিষ্টাচার। এ ক্ষমা প্রার্থনায় মাহমুদ উল্লাহ খাটো হননি, উল্টো তাঁর উদারতাই ছড়িয়ে পড়ে সেদিন। সহকর্মীর সঙ্গে অপেক্ষায় একজনের কোনো বিরক্তি নেই। আর সেই সহকর্মী অনিচ্ছাকৃত বিলম্বের জন্যও 'স্যরি' বলতে দ্বিধা করছেন না, এমন ছোট ছোট ঘটনার কী প্রবল প্রভাব! জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে সাধারণ অভিযোগ_তাঁরা মাঠে নেমে দেশের কথা ভাবেন না। সে অভিযোগ খণ্ডনে মাহমুদ উল্লাহ, 'আমরা জানি দেশের ষোলো কোটি মানুষ অনেক প্রত্যাশা নিয়ে আমাদের খেলা দেখেন। আমরা দেশের পতাকা বহন করি। তবু সব সময় সবার প্রত্যাশা পূরণ করতে পারি না। এতে আমাদেরই সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে।' ২০ সেপ্টেম্বরের সন্ধ্যায় মিরপুর স্টেডিয়ামের প্রেস কনফারেন্স রুমে সহ-অধিনায়কের উচ্চারণের কোথাও এতটুকু ভণিতা নেই। অধিনায়ক মুশফিকের প্রতিটি উত্তরে দল, দল এবং দল। দায়িত্বপ্রাপ্তিত অসীম গর্বের সঙ্গে আছে প্রত্যাশাও, 'দলের সবার সমর্থন আদায় করাটাই প্রথম দায়িত্ব।' যে সমর্থন পাওয়ার ব্যাপারেও নিশ্চিত তিনি। পরদিন, ২১ সেপ্টেম্বর বিসিবি কাপ ফাইনালে যে গ্যালারি উপচেপড়া ভিড়, তার পেছনেও রয়েছে নতুন নেতৃত্বের প্রতি কৌতূহল। জাতীয় এবং 'এ' দলের যে লড়াইয়ে মাহমুদ উল্লাহ। যিনি ২০০৭ সালে অভিষেক ওয়ানডেতে ২ উইকেটের পাশাপাশি ৩৬ রান করেও প্রায় আট মাস দলের বাইরে ছিলেন। উল্লেখ্য, কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচে আট নম্বরে নামা মাহমুদ উল্লাহ ছিলেন দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। আবার জাতীয় দলে ফেরেন ২০০৮ সালের মার্চে, আয়ারল্যান্ড সিরিজে। এর মাঝের সময়টুকুতে তিনি প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করেননি যে বাংলাদেশের মানে ওরকম অভিষেকের পরও কেন সুযোগ পাচ্ছেন না? তো, তখনো তিনি ওয়ানডে ক্রিকেটার। টেস্টে ডাক পান ২০০৮-০৯ মৌসুমে জাতীয় লিগে চারটি সেঞ্চুরি করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজে ঐতিহাসিক সে সফরের দুই টেস্টে ১২ উইকেট নিয়ে জানান দিলেন, অফস্পিনটাও ভালোই জানেন তিনি। যদিও নিতান্ত বিপদে না পড়লে কোনো অধিনায়কই আক্রমণে আনেননি মাহমুদ উল্লাহকে। প্রতি ওভারেই খাটো লেন্থের বল করে মার খান_এ অভিযোগের সত্যতা নেই তাঁর ওয়ানডে বোলিং ইকোনমি রেটে। ওভারপিছু ৫.১৫ রান তো বর্তমান সময়ের অনেক স্বীকৃত বোলারের চেয়েও ভালো! যাক, সহ-অধিনায়কত্বকে 'লাইফ লাইন' না মনে করতেই পারেন, তবে এ দায়িত্বের অধিকারবলে অন্তত অধিনায়কের কাছে বোলিংয়ের সুযোগ তো চাইতে পারবেন মাহমুদ উল্লাহ। জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েছিলেন মুশফিকুর রহিমও। ২০০৭ সালে নিউজিল্যান্ড সফরের পর পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপ, ঘরের মাঠে আয়ারল্যান্ড সিরিজ এবং অস্ট্রেলিয়ায় ওয়ানডে সিরিজের স্কোয়াডে জায়গা হয়নি তাঁর। সে জায়গা ফিরে পাওয়ার পর ক্রমাগতই পরিণত হয়েছেন মুশফিক। ব্যাটিং-কিপিং মিলিয়ে ক্যারিয়ারের সেরা সময়টা কাটাচ্ছেন তিনি। সঙ্গে অধিনায়কত্ব যোগ হওয়ার ফল কী দাঁড়ায়, সেটি ভবিষ্যৎই বলবে। যে ভবিষ্যতে সম্ভাবনা আছে। সঙ্গে আছে আশঙ্কাও। যে আশঙ্কার কারণ খেই হারিয়ে ফেলা দলকে এক ঝটকায় সাফল্যের সারণিতে তুলে আনার প্রত্যাশার চাপ। সে চাপ নতুন নেতৃত্ব কতটা সামাল দিতে পারে, তার ওপর নির্ভর করছে সুদিনের অপেক্ষাকাল। নেতৃত্বের চাপ সামলাতে পারলে মুশফিক-মাহমুদ উল্লাহ জুটির হাত ধরে সুদিনের পথে যাত্রা করবে বাংলাদেশের ক্রিকেট। যে নেতা সব কিছুর আগে নিজেকে দলের একজন ভাবেন, সে নেতার সহযোদ্ধার অভাব হয় না। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধে সাফল্যের অযুত উদাহরণও ছড়িয়ে চারপাশে।
|
|
#83
September 23, 2011, 11:22 PM
|
||||
|
||||
|
Quote:
  Congratz MR & MR.
__________________
[Post CWC19 Consistency Record: [B]Test: W-0 L-0 D-0/B]// ODI: W-0 L-3 // T20: W-0 L-0]
|
|
#85
September 24, 2011, 03:46 AM
|
||||
|
||||
|
Quote:
If you are from Pak, then I'm sorry and appreciate your comment. I wasn't sure ... so ... ...
__________________
[Post CWC19 Consistency Record: [B]Test: W-0 L-0 D-0/B]// ODI: W-0 L-3 // T20: W-0 L-0]
|
|
#86
September 25, 2011, 10:48 PM
|
|||
|
|||
|
Quote:
|
|
#87
October 1, 2011, 04:02 PM
|
||||
|
||||
|
Mushfiqur Rahim is so short guy. When he will go to do toss with other huge long captain from other country, it will make laughing stock.
__________________
Think a lot, speak a little.
|
|
#88
October 1, 2011, 04:24 PM
|
||||
|
||||
|
Quote:
agreed Tamim failed to deliver many times but who exactly hasn't? mushifiqur with his century short of innings suddenly has been catapulted to an image of someone we should look upto? whatever.... abu bhai...sorry to borrow your words...but if captaincy role is "nuanced" then at the same time we need a captain we respect and admire.. and frankly speaking a battu guy doesn't inspire us much. and for the record, Tamim STILL..has been named for Wisden. in my book, an ideal captain would always have been Tamim or Ash or Shakib. Someone who rises above mediocrity. Big goals need to be achieved by big leadership... Having said all these, Nothing against Mushfiqur. All the best to him and the VC. Best of luck and may I be proven wrong and eaten the humble Zeus sized birthday cake with cherry topping and a dash of kiwi with some whipped cream and some strawberry with some apple crust and a bit of....
|
|
#89
October 12, 2011, 11:13 AM
|
||||
|
||||
|
Quote:
__________________
[Post CWC19 Consistency Record: [B]Test: W-0 L-0 D-0/B]// ODI: W-0 L-3 // T20: W-0 L-0]
|
|
«
Previous Thread
|
Next Thread
»
| Currently Active Users Viewing This Thread: 1 (0 members and 1 guests) | |
Linear Mode
|
|
All times are GMT -5. The time now is 05:49 PM.
About Us | Contact
Us | Privacy
Policy | Partner
Sites | Useful Links | Banners | |
© BanglaCricket |
