 |
|
     |
|
|
|||||||
| Cricket Join fellow Tigers fans to discuss all things Cricket |
 |
|
|
Thread Tools | Display Modes |
|
#151
December 24, 2010, 03:40 PM
|
||||
|
||||
Quote:
__________________
EAST OR WEST..... MASHRAFE IS THE BEST!!! 
|
|
#152
December 24, 2010, 05:27 PM
|
||||
|
||||
|
Quote:
__________________
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরন বাংলাদেশ।
|
|
#153
December 24, 2010, 05:33 PM
|
||||
|
||||
|
Quote:
__________________
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরন বাংলাদেশ।
|
|
#154
December 24, 2010, 07:00 PM
|
||||
|
||||
|
Club er Physio ar trainer nai? Why they have to depend on the national physio only?
__________________
~*Islam is the only way to attain peace in life, be it personal, family or political.*~
|
|
#155
December 24, 2010, 08:44 PM
|
||||
|
||||
|
Quote:
|
|
#156
December 25, 2010, 10:32 AM
|
||||
|
||||
|
yaaaaaaaaaaayyyyyy!!!!!thanks Allah!thanks all u bc members for praying for mash's fast recovery!
__________________
haruk ba jituk,i am always there with BD  cricket!!!!
|
|
#157
December 25, 2010, 11:25 AM
|
||||
|
||||
|
Alhamdulillah... Alhamdulillah ... Alhamdulilah.....
if mashrafe can come back now.... n play in the WC.. n play well.. Insha Allah... i will be the happiest person ever... n guys.... plz dont stop praying yet... the fight isnt over...  pray more now.. so tht he does actually come back... Insha Allah... everything will be okay,...
__________________
EAST OR WEST..... MASHRAFE IS THE BEST!!!
|
|
#159
December 25, 2010, 06:41 PM
|
||||
|
||||
|
good news,mash can be match fit by the world cup
http://www.thedailystar.net/newDesig...php?nid=167415 I want a 100% fit Mash for world cup, not 75% fit Mashrafee. Going by previous records, mash wants to play for the national team before he is fully fit.
__________________
Win Or Lose - We are ALWAYS with you BANGLADESH
|
|
#161
December 25, 2010, 07:06 PM
|
||||
|
||||
|
Quote:
__________________
Bangladesh: Our Dream, Our Joy, Our Team #OneTeam1Dream
|
|
#162
December 25, 2010, 07:09 PM
|
|||
|
|||
|
I think BCB is not disclosing his condition properly being required by the current situation.
|
|
#163
December 26, 2010, 01:47 AM
|
||||
|
||||
|
টাচলাইন
প্রিয় মাশরাফি মোস্তফা মামুন তোমাকে 'মাশরাফি' ডাকতেই একটু কেমন যেন লাগে। এই নামটা একটু পোশাকি; এর চেয়ে বরং ডাকনামেই ডাকি। নামটা কিন্তু আমাদের বেশ মনে আছে। কৌশিক। গত এক দশকের বন্ধুর কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাফল্যমাখা পথ তোমাকে উঁচু থেকে উঁচুতে নিয়ে গেছে, নড়াইলের দুরন্ত কিশোর কৌশিক হয়ে গেছে বাংলাদেশের পেস নিউক্লিয়াস মাশরাফি। অধিনায়কও হয়ে গেছ তুমি, তবু আমরা যারা তোমাকে শুরু থেকে চিনি, তারা জানি তুমি একটুও বদলাওনি। তুমি সেই কৌশিকই আছ, সেই বাংলার জলকাদামাখা উচ্ছল কৈশোরের ছবিই। এ জন্যই তোমার মধ্যে বাংলাদেশ তার সার্থকতার ছবি খোঁজে সবচেয়ে বেশি। তুমি উইকেট পেলেই পুরো স্টেডিয়াম লাফায়, পুরো দেশ দুলে ওঠে। আর তুমি ব্যথাতুর হলে আর্তনাদ করে ওঠে বাংলাদেশ। এখন যেমন করছে! সেই দিনটির কথা আমাদের খুব মনে আছে। ২০০১ সালের শুরুর দিকে। বাংলাদেশ তত দিনে টেস্টে অভিষিক্ত হয়ে গেছে। হাসিবুল-বিকাশরা আমাদের পেস আক্রমণে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। নবীন টেস্টখেলুড়ে দেশের তরুণ পেসার হিসেবে খারাপ নয়, কিন্তু আমরা খুঁজছিলাম এমন কাউকে, যে বিপক্ষকে কাঁপিয়ে দেবে। ক্রিকেটে কীর্তির নানা পথ আছে_ব্যাটিংয়ে ছক্কা মেরে, স্পিনের মায়াবী ফাঁদে ফেলে, কিন্তু বীরত্ব দেখানোর সবচেয়ে বড় পথ বোধ হয় এই ফাস্ট বোলিং। বিপক্ষ চোখের সামনে খাবি খাচ্ছে, এমন দৃশ্য শারীরিক যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে, অনুভূতিতে যে আলোড়ন তোলে, তার তো তুলনা হয় না। তো, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে একটা ম্যাচ কাভার করার সময় শুনলাম, নড়াইল থেকে উঠে আসা এক কিশোর নাকি সেই কাজটা করার ক্ষমতা রাখে। যেহেতু তখন গতিমানবের সন্ধানে আমরা, কাজেই সবাই অধীর। কখন তাকে দেখব! পরদিন সবাই ছুটলাম বিকেএসপিতে, ওখানেই এশিয়া অনূর্ধ্ব-১৭ প্রতিযোগিতায় কুয়েতের বিপক্ষে বাংলাদেশ দলের খেলা, তুমি বল করবে...। তুমি বলের আগে ব্যাটে ঝড় তুললে, ১৭ বলে ৬০। কিন্তু আমরা তো দেখতে গিয়েছিলাম বোলিং, সেটা কিছুক্ষণ দেখলাম, আর তাতেই হয়ে গেল! তোমার বল যেন অগি্নস্ফুলিঙ্গ, যেন পাহাড়ি ঝড়, যেন দানবীয় হিংস্রতা। আজ এত বছর পর পেছন ফিরে তাকালে দেখতে পাই হেলমেটের ফাঁক গলে বেরিয়ে আসা বিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের ভয়ার্ত সব চেহারা। বোলিংয়ের পর তোমার সঙ্গে কথা হলো কিছু। সেই প্রথম। মাঠের আগুন ঝরানো বোলারটির ভেতরের মানুষটা কী সাদামাটা! ঔদ্ধত্যের জায়গায় বিনীত, দানবীয়তার বদলে সাধারণ মানবীয়। নড়াইলের মধুর আঞ্চলিকতা বেরিয়ে আসে শব্দে-উচ্চারণে আর তুমি তা লুকানোর কোনো চেষ্টাই করছ না! তোমার সঙ্গে আমাদের ঋণ আর ভালোবাসাবাসির শুরু সেদিন থেকেই। এটা কিন্তু আমরা সবাই জানি, তুমি ক্রিকেটার হওয়ার খুব চেষ্টা করোনি; বরং ক্রিকেটই তোমার ওপর ভর করেছে। তুমি বাংলাদেশে প্রকৃতিরই আশীর্বাদ। আবির্ভাবটা আশীর্বাদে আর টিকে থাকাটা লড়াইয়ে। পৃথিবীতে আর কোনো পেসার তোমার মতো ভাগ্যের সঙ্গে এত বেশি লড়াই করেনি এবং এত বেশি জেতেওনি। তোমার বগলে যতবার ক্রাচ দেখা গেছে, ততবার সম্ভবত কোনো রোগীর বগলেও দেখা যায়নি। আবার ক্রাচ ছেড়ে বল হাতে নেওয়া এবং আবার আগুন ঝরানো, সেটাও পৃথিবীতে একা তোমারই কীর্তি। কিন্তু এসবও নয়, আমরা যেখানে তোমাকে আলাদা করে রাখি সেটা হলো, সেই শুরুতে তুমি ছিলে আক্ষরিক অর্থেই আমাদের অন্ধকার ঘরের চাঁদের আলো। এখন আমাদের অনেকেই অনেক কিছু করতে পারে, কিন্তু যখন আমাদের কেউ বিশ্ব পরিমণ্ডলে কিছু করতে পারত না, তখন শুধু তুমিই পারতে! আমাদের সেই ঘোর দারিদ্র্যের দিনে তুমি ছিলে একমাত্র সম্পদ। আরেকজন ছিল_আশরাফুল। কিন্তু ভাগ্যের ফেরে, টানা ব্যর্থতার জেরে মানুষের আবেগ থেকে তার নাম কাটা গেছে। তুমি ঠিক আছ_বাংলাদেশের আবেগের প্রতীক হয়ে, আশার চিরকালীন ছবি হয়ে। এখন সাকিব-তামিমরা মোটামুটি বিশ্বসেরাদের কাতারে পড়ে, আমাদের বাঁহাতি স্পিনশক্তি বিশ্বমোড়লদের মাথাব্যথার কারণ, কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপে বিশ্ব ওল্টানো কিছু করতে তোমাকে লাগবেই। ২০০১ সালের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজেই তোমার অভিষেক হলো। অনূর্ধ্ব-১৭ দলের এ কীর্তির পর নির্বাচকরাও এই অমূল্য হীরাকে কাচ ভাবার ভুল করলেন না। তবু কিছু সন্দেহ ছিল। টেস্ট অঙ্গন এত সহজ ব্যাপার তো নয়! আর তখনকার জিম্বাবুয়ে আজকের জিম্বাবুয়ের মতো একঝাঁক দিগ্ভ্রান্তের সমষ্টি নয়। স্ট্রিক-ফ্লাওয়ার ভ্রাতৃদ্বয় আর ক্যাম্পবেল-স্ট্র্যাং মিলে যথেষ্ট সম্মান করার মতো প্রতিপক্ষ। তাঁদের বিপক্ষে সেই সিরিজ আমরা জিতব, এমন আশা ছিল না। আমরা আসলে সেবার ভাবছিলাম শুধু তোমাকে নিয়ে। তোমার আগমনী ধ্বনি ঠিকঠাক বিশ্বকে শোনানো যাবে তো! ঢাকা টেস্টে দ্বিতীয় দিন সন্ধ্যায় সম্ভবত তোমার হাতে প্রথম বল গেল। আর বলে বলে দুলে উঠল স্টেডিয়াম। সাবেক অধিনায়ক ফারুক আহমেদের সঙ্গে কী এক প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলাম। তিনি থামিয়ে দিয়ে বললেন, 'এখন না। এই ছেলেটার বোলিংটা উপভোগ করি।' কী উপভোগ্য ছিল সেটা! আমরা শুনতে চেয়েছিলাম আগমনী ধ্বনি, তুমি দিলে নির্ভরতার বাণী। এত ঝড়ঝঞ্ঝা, এত উত্থান-পতন, এত হাসপাতাল-ডাক্তার, তবু ১০ বছর ধরে তুমিই বাংলাদেশের এক নম্বর পেসার। কতজন এল-গেল, কিন্তু তুমি ঠিক রয়ে গেলে তোমার জায়গায়। উপমহাদেশের উইকেট মরা, এখানে রান আর স্পিনের চর্চাই হয় সব সময়, তাই পেস-সুফলা ভূমি এটা কখনোই নয়। তুমি তবু থেকে গেলে। ১০ বছর ধরে এক নম্বর। না কৌশিক, তোমার কীর্তি নিয়ে ভাবতে গেলে দেখি, আমরা যা মনে করি, তুমি তার চেয়েও বেশি কীর্তিমান! ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের প্রেসবঙ্রে একটা দৃশ্যের কথা বলি। তুমি হয়তো জানো না। এক ভারতীয় সাংবাদিক চিৎকার করে প্রস্তাব দিচ্ছিলেন, 'কী গো, তোমরা এঙ্চেঞ্জ করবে নাকি?' কী এঙ্চেঞ্জ? মাশরাফিকে দিয়ে দাও। আমাদের দীনেশ মঙ্গিয়া বা মোহাম্মদ কাইফকে নিয়ে নাও। মঙ্গিয়া বা কাইফকে তখন ভারতের আগামী দিনের ব্যাটিংয়ের স্তম্ভ ভাবা হচ্ছে, এই বিশাল মূল্যেও তোমাকে পেতে চায় ১০০ কোটির দেশ ভারত। মনে পড়ছে, ২০০৩ সালের অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনের এক বিকেলের কথা। বাংলাদেশ যথারীতি গো-হারা হেরেছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ান সাংবাদিকরা তবু বাংলাদেশ ড্রেসিংরুমের বাইরে দাঁড়িয়ে। আমরা অবাক, কী চায় ওরা! কাটা ঘায়ে আরো নুনের ছিটা! না, নুনের ছিটা নয়, মধুবর্ষণ। ওরা 'মর্তুজা'র সঙ্গে কথা বলতে চায়। বললও। বলার পর, স্পষ্ট মনে আছে, একে একে সবাই এগিয়ে এসে তোমার সঙ্গে হাত মেলাল। একজন সবার হয়ে বলল, 'গো অ্যাহেড ইয়াংম্যান। ইউ আর এ জিনিয়াস।' তিন দিনে হেরে যাওয়া সেই ম্যাচে আমরা যেন টেস্ট জেতার গৌরব পেলাম। আচ্ছা, তুমি নিশ্চয়ই নিজের কাছে মাঝে মাঝে প্রশ্ন করো, কেন বারবার আমার সঙ্গে এমন হয়! কেন এত ইনজুরি? উত্তর পাও না। কিন্তু মনে হয়, ভাগ্য প্রতিপক্ষ হিসেবে তোমাকে খুব পছন্দ করেছে। এত বেশি তাকে তো আর কেউ হারাতে পারে না। তাই সে দেখতে চায় কত দূর পর্যন্ত তুমি লড়তে পারো। সে জানে না, কিন্তু আমরা প্রায় নিশ্চিত, এই লড়াইয়ে জয়ী হবে একজনই। তার নাম মাশরাফি বিন মর্তুজা ওরফে কৌশিক ওরফে বাংলাদেশের দুর্দমনীয় তারুণ্যের দুর্বারতম ছবি। এ দেশের হৃদয়কে তুমি বহুবার রাঙিয়েছ, আবার রক্তক্ষরণও ঘটিয়েছ বহু। হৃদয়-রক্ত এসব মিলেমিশে তুমি আর বাংলাদেশ ক্রিকেট এমন একাকার যে তোমাকে মাঠের বাইরে রেখে বাংলাদেশ দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ খেলতে পারে না। এটা হয় না! এ আমাদের বিশ্বাস। সেই বিশ্বাস তুমিই দিয়েছ। আর তোমার দেওয়া কোনো বিশ্বাসেই তো আজ পর্যন্ত আমরা ঠকিনি! http://www.dailykalerkantho.com/?vie...e_id=1&index=1 Found this article very emotional!!!
|
|
#164
December 26, 2010, 03:03 AM
|
||||
|
||||
|
I really really really hope Mashrafee does not give in to other people's pleas to play, including the management. He MUST play in this World Cup ONLY if it is risk-free for his body AND he has the confidence of being able to bowl better than Rubel-Shafi.
I don't think its practical to even think of a comeback. Hope he just has an operation and plays in a year or so after good strength training. Otherwise it'll be bad for the team and him if he plays despite not being able to perform at his peak and without the psychological fear of injury. There's no point in listening to others and then sit in a wheelchair.
|
|
#165
December 26, 2010, 03:51 AM
|
||||
|
||||
|
Quote:
__________________
kumbaya
|
|
#167
December 26, 2010, 10:05 AM
|
||||
|
||||
|
Quote:
__________________
EAST OR WEST..... MASHRAFE IS THE BEST!!!
|
|
#168
December 26, 2010, 10:19 AM
|
||||
|
||||
|
Quote:
They don't want to risk relying on the physio of the club, Still the cost of treatment may be on the club. Reducing risks ... Clubs don't have a proper coach, how can they have high quality physio ....
__________________
[Post CWC19 Consistency Record: [B]Test: W-0 L-0 D-0/B]// ODI: W-0 L-3 // T20: W-0 L-0]
|
|
#169
December 26, 2010, 10:37 AM
|
|||
|
|||
|
Quote:
|
|
#170
December 26, 2010, 11:16 AM
|
||||
|
||||
|
just read the article... made me feel very emotional......
 articles like these should keep coming once in a while... really amazing..
__________________
EAST OR WEST..... MASHRAFE IS THE BEST!!!
|
|
#171
December 26, 2010, 11:19 AM
|
||||
|
||||
|
Quote:
ar keu na holeo.. mashrafe ke niye kono confusion nai... <3 he's my superhero........  ... my superman/batman/ and everything else....
__________________
EAST OR WEST..... MASHRAFE IS THE BEST!!!
|
|
#172
December 26, 2010, 11:24 AM
|
||||
|
||||
|
Mash has to sit out the world cup. Im sorry but the chances are he will be a liability to the team rather than helping the team. He will most likely miss all of DPL matches which means no match pratice. Even though we have practice macthes against canada and pakistan those matches are there to give your final 11 one last opportunity to get ready. Even if mash does become fit he wont be 100% confident, from the sound of it looks like he wants to play world cup badly which I understand but we cant let him play just because he wants to play. We have to do whats best for the team. Unless Mash is ready to go and will be able to put on his absolute best he should sit out. Its the best thing for everybody.
Posted via BC Mobile Edition (iPhone)
|
|
#173
December 26, 2010, 11:52 AM
|
|||
|
|||
|
Quote:
|
|
#174
December 26, 2010, 12:06 PM
|
|||
|
|||
|
http://www.amardeshonline.com/pages/...10/12/26/59882
http://www.samakal.com.bd/details.ph...b_no=553&type= http://www.prothom-alo.com/detail/da...26/news/118463
|
|
#175
December 26, 2010, 01:57 PM
|
||||
|
||||
|
Quote:
__________________
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরন বাংলাদেশ।
|
|
«
Previous Thread
|
Next Thread
»
| Currently Active Users Viewing This Thread: 1 (0 members and 1 guests) | |
Linear Mode
|
|
All times are GMT -5. The time now is 02:27 PM.
About Us | Contact
Us | Privacy
Policy | Partner
Sites | Useful Links | Banners | |
© BanglaCricket |
